এই রোগটি নির্ণয়ের জন্য পুঙ্খানুপুঙ্খ চিকিৎসার ইতিহাস সংগ্রহ ও শারীরিক পরীক্ষার দরকার। ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মধ্যে আছে থাইরয়েডের ক্রিয়ার পরীক্ষা; এফএসএইচ, প্রোলাক্টিন এবং এলএইচ মাত্রা; টেস্টোস্টেরন ও রক্তশর্করার মাত্রা। এগুলির আগে, আল্ট্রাসোনোগ্রাফীর মত নন-ইনভেসিভ ইমেজিং প্রক্রিয়া ব্যবহার করা যেতে পারে। ডিম্বাশয়ে সিস্টগুলির উপস্থিতি দেখতে লাগে অনেকটা মুক্তোর মালার মত। এর চিকিৎসা হল রোগীকে আরো স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে উৎসাহী করে তোলা। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ওজনহ্রাস, নিয়মিত শরীরচর্চা প্রভৃতি পরিবর্তনের মাধ্যমে হরমোনের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে। এছাড়াও চিকিৎসক হরমোন থেরাপির নির্দেশ দিতে পারেন। প্রাকডায়াবিটিস অথবা ইনসুলিন প্রতিরোধের ক্ষেত্রে মেটফর্মিন জাতীয় ইনসুলিন সেনসিটাইজিং ওষুধও সাহায্য করে।