শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

শবে কদরের ফজিলত এবং আমল সম্পর্কে! আজ ২৬ রমজান। আজকের দিন শেষে যে রাত আসছে, তা ২৭ রমজানের রাত। এটি ‘শবেকদর’ বা ‘লাইলাতুল কদর’ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি। তাই এই দিনটিকে এ দেশের ঈমানদার মুসলমানেরা অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে পালন করে। এই রাতকে ‘লাইলাতুল কদর’ বা কদরের রজনী কেন বলা হয়, এ ব্যাপারে মুফাস্সিরে কেরাম বেশ কয়েকটি ব্যাখ্যা প্রদান করেছেন। ‘কদর’ শব্দের অর্থ পরিমাণ নির্ধারণ ও হুকুম। যেহেতু এ রাতে সৃষ্টিকুলের ভাগ্যলিপিতে নির্ধারিত অংশের যেটুকু এ রমজান থেকে পরবর্তী রমজানপর্যন্ত বাস্তবায়নযোগ্য, তা ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে আদিষ্ট ফেরেশতাদের কাছে স্থানান্তর করা হয়। তাই এই রাতের নামকরণ করা হয় ‘লাইলাতুল কদর’। আবার কদর শব্দের আরেকটি অর্থ হলো- সম্মান, মাহাত্ম্য। আবু বকর ওয়াররাক (রহমাতুল্লাহি আলাই.) বলেন, এই রাতের নাম ‘কদরের রাত’ এ জন্য বলা হয়েছে যে এ রাতের মর্যাদা ও মাহাত্ম্যপূর্ণ কিতাব আল কোরআন মর্যাদাবান ফেরেশতা জিবরাঈল (আলাইহিস সালাম) নিয়ে আসেন সর্বশ্রেষ্ঠ মর্যাদার অধিকারী সর্বশেষ নবী হযরত মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) এরঁকাছে। শবে কদরের ফজিলত লাইলাতুল কদরের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য