Answered Oct 28, 2021
স্থূলকায়, যকৃতের রোগী, বৃহদান্ত্রের প্রদাহ জনিত কারণ, বৃহদান্ত্র ও মলাশয় ক্যান্সারের রোগী, মলদ্বারের পূর্বের অপারেশন, আইবিএস ইত্যাদি রোগ থাকলে পাইলস হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
তরমুজ ফলটি নিয়মিত খেলে প্রোস্টেট ক্যান্সার, কোলন ক্যান্সার, ফুসফুসের ক্যান্সার ও ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে না।
শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রে গমনাগমন করলে, ভালো ঘুম না হলে এবং মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বেশি থাকে।
আঁশজাতীয় খাবার বেশি (শাকসবজি, ইসপগুলের ভুষি ইত্যাদি) এবং মাছ-মাংস পরিমাণ মতো রাখতে হবে।
মলত্যাগের সময় চাপ দেওয়ার বদভ্যাস ত্যাগ, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় টয়লেটে বসে থাকা ইত্যাদি বদভ্যাস ত্যাগ করা পাইলস চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
পাইলস জটিলতা হলে (রক্ত জমাট বাঁধা, রক্তনালী বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি) ব্যথা হতে পারে।
গর্ভকালীন সময়ে এবং বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
মলদ্বারের দুতিন সে.মি. ভেতরের পাইলসকে আভ্যন্তরীণ পাইলস বলে।
পাইলস দুই প্রকার- ১. আভ্যন্তরীণ পাইলস। ২. বহিস্থ পাইলস। আভ্যন্তরীণ পাইলস: মলদ্বারের দুতিন সে.মি. ভেতরের পাইলসকে আভ্যন্তরীণ পাইলস বলা হয়। আভ্যন্তরীণ পাইলসকে তাদের আকার ও আচরণ অনুযায়ী পুনরায় চারটি শ্রেণিতে...
গবেষণায় দেখা যায় যে, বিশ্বে শতকরা চার থেকে পাঁচজন পাইলস রোগে আক্রান্ত।
আকাশ পথে ঝুঁকি বেশি। কারন আকাশ পথে দূর্ঘটণায় বাচার সম্ববনা নেই বললেই চলে।
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ