Answered Oct 28, 2021
শিশু পরিচর্যা কেন্দ্রে গমনাগমন করলে, ভালো ঘুম না হলে এবং মানসিক চাপের মধ্যে থাকলে সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হবার ঝুঁকি বেশি থাকে।
পৃথিবীতে ফুসফুস ক্যান্সারের কারণে যত মানুষ মারা যায়, তার ৮০%-ই ধূমপানের কারণে।
দাদ রোগীর চিরুনি, তোয়ালে, বিছানা ইত্যাদি ব্যবহার করলে এ রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভবনা থাকে।
সর্দি- কাশি সৃষ্টি করতে পারে, এমন ভাইরাসের মধ্যে রাইনোভাইরাস (অর্থাৎ নাসাভাইরাস) সবচেয়ে বেশি পরিলক্ষিত হয়।
সর্দিকাশিতে অসুস্থ ব্যক্তি সাধারণত ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যেই সুস্থ হয়ে ওঠে।
সর্দি-কাশির ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হবার দুই দিন বা তারও আগেই এই রোগের লক্ষণ ও উপসর্গগুলি প্রকাশ পেতে পারে।
উত্তরঃ প্রায় ৫০% ক্ষেত্রে কাশি থাকে৷
শীতকালে সর্দি-কাশি সংক্রমণটি বেশি পরিলক্ষিত হয়।
গড়ে একজন প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি প্রতি বছরে দুই থেকে তিন বার সর্দি-কাশিতে ভুগতে পারে।
একটি শিশু প্রতি বছরে গড়ে ছয় থেকে আটবার সর্দি-কাশিতে ভুগতে পারে।
স্থূলকায়, যকৃতের রোগী, বৃহদান্ত্রের প্রদাহ জনিত কারণ, বৃহদান্ত্র ও মলাশয় ক্যান্সারের রোগী, মলদ্বারের পূর্বের অপারেশন, আইবিএস ইত্যাদি রোগ থাকলে পাইলস হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ