শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

পাইলস দুই প্রকার- ১. আভ্যন্তরীণ পাইলস। ২. বহিস্থ পাইলস। আভ্যন্তরীণ পাইলস: মলদ্বারের দুতিন সে.মি. ভেতরের পাইলসকে আভ্যন্তরীণ পাইলস বলা হয়। আভ্যন্তরীণ পাইলসকে তাদের আকার ও আচরণ অনুযায়ী পুনরায় চারটি শ্রেণিতে ভাগ করা হয়েছে। শ্রেণি ১- সম্পূর্ণ মলদ্বারের ভেতর থাকে। বাহির থেকে বোঝা যায় না। শ্রেণি ২- মলদ্বারের ভেতর থাকে। তবে মলত্যাগের সময় বাহিরে বের হয় আসে এবং শেষে নিজে নিজে ভেতরে চলে যায়। শ্রেণি ৩- মলদ্বারের ভেতর থাকে, মলত্যাগের সময় বাহিরে বের হয়ে আসে কিন্তু শেষে নিজে নিজে ভেতরে চলে যায় না, আংগুল দিয়ে ঠেলা দিতে হয়। শ্রেণি ৪- মলদ্বারের ভেতর থেকে সবসময় বাহিরে বের হয়ে থাকে, ঠেলে ভেতরে দেওয়া যায় না। বহিঃস্থ পাইলস: মলদ্বারের বাহিরের পাইলসকে বহিস্থ পাইলস বলে। কখনও কখনও একই সঙ্গে আভ্যন্তরীণ ও বহিস্থ পাইলস থাকতে পারে।