কোনো দীপ্তিমান বস্তুর কোনো বিন্দু থেকে আলো যেকোনো দিকে যে ঋজু পথ ধরে চলে, সে পথকেই আলোক রশ্মি বলে। সাধারণত তীর চিহ্নিত সরলরেখা দ্বারা আলোক রশ্মিকে নির্দেশ করা হয়।
অধিক সক্রিয় ধাতুকে উপরে এবং তা অপেক্ষা কম সক্রিয় ধাতুকে নিচে বসিয়ে একটি সিরিজ পাওয়া যায়। এ সিরিজকে ধাতুসমূহের সক্রিয়তা সিরিজ বলা হয়। অর্থাৎ ধাতু ধাতুসমূহকে তাদের সক্রিয়তা অনুসারে বসালে...
কোনো ধাতব পৃষ্ঠের ওপর যথেষ্ট উচ্চ কম্পাঙ্কের আলোক রশ্মি বা অন্য কোনো তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ আপতিত হলে উক্ত ধাতু থেকে ইলেকট্রন নিংসৃত হয়। এ ঘটনাকে আলোক তড়িৎ ক্রিয়া বলে।
যে সকল বস্তু থেকে আলো বিকিরণ করে, তাদের আলোক উৎস বা আলোক প্রভব বলে। এদের মধ্যে সূর্য, নক্ষত্র ইত্যাদি হলো আলোর স্বাভাবিক উৎস এবং জ্বলন্ত কাঠ, কয়লা, মোমবাতি, বৈদ্যুতিক বাতি...
যে মতবাদে অফিসে কর্মরত কর্মীদের কাজের ধরন অনুযায়ী একদিকে যেমন প্রত্যেকের জন্য প্রয়োজনে আলাদা স্থান বরাদ্দ থাকবে,অন্যদিকে আবার কমন স্থানও থাকবে তাকে অফিস বিন্যাসে সক্রিয়তা স্থাপন বলে।