শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

একাধিক কারণে ঘাড়ের ব্যাথা হতে পারে, তারই কয়েকটি নিচে বিধৃত হল: দুর্বল এবং বহুব্যবহার্য পেশি দীর্ঘক্ষণ এক জায়গায় পেশি টানটান করে বসে থাকলে খিল ধরে এবং কাঁধে এবং ঘাড়ে ব্যাথা হয়। দুর্বল পেশিকে শারীরিক কাজে বেশি ব্যবহার করলে, যেমন সাইকেল করা বা সাঁতার কাটা, তা থেকে ঘাড়ের ব্যাথা হয়। ঘাড়ের  টিস্যুর ক্ষয় বয়সজনিত কারণে টিস্যুর ক্ষয়ের ফলে সারভাইকাল স্পন্ডিলসিস এবং ঘাড়ে ব্যাথা হতে পারে। যখন হাড়ের মধ্যেকার ফাঁক সঙ্কুচিত হয়ে যায় এবং হাড়ের ধারে ধারে ছোট ছোট অস্থিকণা জন্মায় তখন সেই অবস্থাকে  বলা হয়। কশেরুকার ডিস্ক পরিবর্তিত হওয়া শিরদাঁড়া বা কশেরুকা ক্ষয় হলে শিরদাঁড়ার ডিসক। বা স্পাইনাল ডিস্ক তার স্থিতিস্থাপকতা হারায়। কোনও কোনও সময়ে স্পাইনাল ডিস্ক টিস্যু ফুলে গেলে স্লিপ ডিস্ক হতে পারে। কশেরুকের  ক্যানাল সঙ্কীর্ণ হওয়া একটি সঙ্কীর্ণ কশেরুকা ক্যানাল স্নায়ুকে সঙ্কুচিত করে এবং ঘাড়ের ব্যাথার কারণ হতে পারে যা কাঁধ এবং বাহুতে সঞ্চারিত হতে পারে। শারীরিক আঘাত বা ট্রমা কোনও দুর্ঘটনায় হঠাৎ ঝাঁকুনি ঘাড় ভাল রকম জখম হতে পারে। এটাকেই বলা হয় হুইপল্যাশ আঘাত। অঙ্গবিন্যাসে ত্রুটি বসার ভঙ্গীতে যদি ত্রুটি থাকে, যেমন দীর্ঘক্ষণ অলস ভঙ্গীতে বসে থাকা, তাহলে ঘাড়ের ওপর খুব চাপ সৃষ্টি করে এবং ঘাড়ে ব্যাথা হয়। আবার, কখনও কখনও ঘুমোবার সময়ে কয়েক ঘণ্টা ঘাড় বেঁকে থাকতে পারে। তা থেকে ঘাড়ে খুব যন্ত্রণা হতে পারে এবং টান ধরতে পারে, যার ফলে মাথা ঘোরাতে অসুবিধা হয়।