যারা অ্যাকালেসিয়ায় আক্রান্ত তাঁদের কঠিন ও তরল খাবার গিলতে অসুবিধা (ডিস্ফেগিয়া) হয়। পরবর্তীকালে, যদি চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে অবস্থা আরও খারাপ হয় আর ফলে খাবার গেলা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। এছাড়াও, যদি চিকিৎসা না করানো হয়, তাহলে সামান্য ঝুঁকি থেকে যায় খাদ্যনালীর ক্যান্সার দেখা দেবার। সুতরাং, এটা জরুরী যে, অ্যাকালেসিয়ার উপসর্গগুলি দেখা দিলেই দেরী না করে তার চিকিৎসা শুরু করা। অন্যান্য উপসর্গগুলি হল : বুকে জ্বালা অনুভুতি। খাবার গিলতে গিয়ে বিষম লাগা। দীর্ঘস্থায়ী কাশি। খাবার খাওয়ার পর ব্যাথা বা অস্বস্তি হওয়া। খাবার খাওয়ার পর বমি করা। ধারাবাহিক কিন্তু বিপজ্জনক ভাবে ওজন কমে যাওয়া। অ্যাকালেসিয়ার অনুরুপ উপসর্গ দেখা যায় গ্যাস্ট্রোইসোফিগাল রিফ্লাক্স রোগের ক্ষেত্রেও (এই রোগে পেটের খাবার পুনরায় খাদ্যনালীতে ফেরত চলে আসে), ইসোফিগাল পারফরেশন (খাদ্যনালীতে ছিদ্র) এর ক্ষেত্রে, এবং ইসোফিগাল ক্যান্সারের ক্ষেত্রে।