শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ জাতীয় বস্তুর কল্যাণে রাত জেগে থাকাটা এখন অনেকেরই অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু অনেক সময়ে জীবনের প্রয়োজনেই রাত জাগতে হতে পারে। পরীক্ষার পড়া, জরুরী অ্যাসাইনমেন্ট অথবা অসুস্থ রোগীর দেখাশনা করার জন্য রাত জাগতে হতে পারে এমন মানুষের, যিনি কিনা রাত জাগতে মোটেই অভ্যস্ত নন। তাদের জন্য রইল এই নির্ঘুম রাতকে একটু সহজ করে তোলার চমৎকার কিছু টিপস। আগে থেকে বিশ্রাম নিয়ে নিন কখনো খেয়াল করেছেন, দিনের বেলায় ঘুমালে যে রাত্রে ঘুম আসতে দেরি হয়? আপনার যদি জানা থাকে যে কোনও কারণে রাত জাগতে হতে পারে, তবে সেদিন দুপুরে বা বিকালের দিকে একটু ঘুমিয়ে নিন। তাহলে রাত জাগতে বেশি কষ্ট হবে না। ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় রাখুন সাথে ঘুম তাড়াতে ক্যাফেইনেটেড পানীয়ের জুড়ি নেই। কাজে আসতে পারে কফি বা চা, যেটাই আপনার পছন্দ। তবে দুধ চা বা দুধ কফির চাইতে কালো কফি বা রং চা বেশি কার্যকরী। তবে ক্যাফেইন জাতীয় জিনিস কিন্তু এক ধরণের ড্রাগের মতো কাজ করে এবং খুব বেশি খেয়ে ফেললে অস্থির লাগতে পারে। এমন অবস্থায় পানি খেয়ে নিন এক গ্লাস। হালকা খাবার খান রাত্ অনেক লম্বা। না খেয়ে থাকা যায় না এতোটা সময়। তাছাড়া একেবারে না খেয়ে থাকলে ক্লান্তিতে ঘুম আরও বেশি পাবে। না ঘুমিয়ে যা করতে চাইছিলেন তার কিছুই হবে না। কিন্তু তাই বলে ভাত জাতীয় ভারী খাবার খাবেন না মোটেই। একটু হালকা ধরণের খাবার খান। খেতে পারেন সেদ্ধ ডিম, একটুকরো পনির, কিছু ফল বা সবজি ইত্যাদি। এগুলো ক্লান্তি দূর করার পাশাপাশি রাত জাগার ধকল সামলাতে সাহায্য করবে। সচল থাকুন বেশিক্ষণ একটা জায়গায় বসে থাকলে ঘুম জেঁকে বসবে শরীরে। পড়া বা কাজের মাঝে মাঝে একটু হাঁটাচলা করুন। বেশি ঘুম পেতে থাকলে দু-একটা বুকডন দিতে পারেন। একটু হাত পা ঝাড়া দিয়ে আবার কাজে বসুন। ঘুম কম লাগবে। আরামদায়ক অবস্থানে বসবেন না রাত জেগে থাকার ইচ্ছে থাকলে তো শুয়ে পড়ার কথা চিন্তাও করবেন না। সেই সাথে আরামদায়ক কোনও চেয়ারে বসার চিন্তাও বাদ দিন। পিঠ সোজা রেখে শক্ত কোনও চেয়ারে বসে কাজ করুন। শরীর যেন কোনমতেই রিল্যাক্স না হয়। রিল্যাক্স করলেই একটু একটু করে ঘুম পেতে শুরু করবে। এর জন্য আরও একটি কৌশল হলো, মশার মাঝে থাকা। ম্যালেরিয়া বা ডেঙ্গুর ভয় না করলে এই কাজটি করতে পারেন। মশারির ভেতরে না বসে এমনিই টেবিলে বসে কাজ করুন। একটু পরপর মশা কামড় দেবে আর আপনার ঘুম দূরে পালিয়ে যাবে। সঙ্গী খুঁজে বের করুন রাতভর বন্ধুর সাথে ফোনে আড্ডা দিতে গেলে তো ঘুম পায় না, তাই না? কাজের সময়েও এটা করতে পারেন। দুই বন্ধু মিলে কাজ করতে বসুন। টুকটাক কথাবার্তায় রাত কেটে যাবে। কাজটাও হবে, ঘুমের অভাবটাও বুঝতে পারবেন না। তবে যে কারনেই রাত জাগুন না কেন, এটা মনে রাখবেন যে রাত হলো ঘুমানোর সময়। জরুরী কোনও দরকারে রাত জাগলেও একে অভ্যাসে পরিণত করে ফেলবেন না। রাত জাগার প্রয়োজনে কফি খাওয়া, দুপুরে ঘুমানো বা মশার কামড় খাওয়া- এগুলোও শরীরের জন্য খুব ভালো কাজ নয়। জরুরী দরকারে রাত জাগার সময়ে এসব টিপস কাজে লাগান। আর দরকার না হলে মিষ্টি ঘুমে ডুবে থাকুন সারারাত্রি। collected

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রাত জেগে থাকার উপায় ঘন্টা খানেক পর পর চা পান করবেন। হালকা তন্দ্রা ভাব আসলে চোখে পানি ছিটিয়ে দিবেন। টক জাতীয় ফল খাবেন। মোবাইলে কয়েকটা ভিডিও গান দেখতে পারেন। কোনো বিখ্যাত বই পড়তে পারেন। ধর্মীয় বই পড়তে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ জাতীয় বস্তুর কল্যাণে রাত জেগে থাকাটা এখন অনেকেরই অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু অনেক সময়ে জীবনের প্রয়োজনেই রাত জাগতে হতে পারে। পরীক্ষার পড়া, জরুরী অ্যাসাইনমেন্ট অথবা অসুস্থ রোগীর দেখাশনা করার জন্য রাত জাগতে হতে পারে এমন মানুষের, যিনি কিনা রাত জাগতে মোটেই অভ্যস্ত নন। তাদের জন্য রইল এই নির্ঘুম রাতকে একটু সহজ করে তোলার চমৎকার কিছু টিপস। আগে থেকে বিশ্রাম নিয়ে নিন কখনো খেয়াল করেছেন, দিনের বেলায় ঘুমালে যে রাত্রে ঘুম আসতে দেরি হয়? আপনার যদি জানা থাকে যে কোনও কারণে রাত জাগতে হতে পারে, তবে সেদিন দুপুরে বা বিকালের দিকে একটু ঘুমিয়ে নিন। তাহলে রাত জাগতে বেশি কষ্ট হবে না। ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় রাখুন সাথে ঘুম তাড়াতে ক্যাফেইনেটেড পানীয়ের জুড়ি নেই। কাজে আসতে পারে কফি বা চা, যেটাই আপনার পছন্দ। তবে দুধ চা বা দুধ কফির চাইতে কালো কফি বা রং চা বেশি কার্যকরী। তবে ক্যাফেইন জাতীয় জিনিস কিন্তু এক ধরণের ড্রাগের মতো কাজ করে এবং খুব বেশি খেয়ে ফেললে অস্থির লাগতে পারে। এমন অবস্থায় পানি খেয়ে নিন এক গ্লাস। হালকা খাবার খান রাত্ অনেক লম্বা। না খেয়ে থাকা যায় না এতোটা সময়। তাছাড়া একেবারে না খেয়ে থাকলে ক্লান্তিতে ঘুম আরও বেশি পাবে। না ঘুমিয়ে যা করতে চাইছিলেন তার কিছুই হবে না। কিন্তু তাই বলে ভাত জাতীয় ভারী খাবার খাবেন না মোটেই। একটু হালকা ধরণের খাবার খান। খেতে পারেন সেদ্ধ ডিম, একটুকরো পনির, কিছু ফল বা সবজি ইত্যাদি। এগুলো ক্লান্তি দূর করার পাশাপাশি রাত জাগার ধকল সামলাতে সাহায্য করবে। সচল থাকুন বেশিক্ষণ একটা জায়গায় বসে থাকলে ঘুম জেঁকে বসবে শরীরে। পড়া বা কাজের মাঝে মাঝে একটু হাঁটাচলা করুন। বেশি ঘুম পেতে থাকলে দু-একটা বুকডন দিতে পারেন। একটু হাত পা ঝাড়া দিয়ে আবার কাজে বসুন। ঘুম কম লাগবে। আরামদায়ক অবস্থানে বসবেন না রাত জেগে থাকার ইচ্ছে থাকলে তো শুয়ে পড়ার কথা চিন্তাও করবেন না। সেই সাথে আরামদায়ক কোনও চেয়ারে বসার চিন্তাও বাদ দিন। পিঠ সোজা রেখে শক্ত কোনও চেয়ারে বসে কাজ করুন। শরীর যেন কোনমতেই রিল্যাক্স না হয়। রিল্যাক্স করলেই একটু একটু করে ঘুম পেতে শুরু করবে। এর জন্য আরও একটি কৌশল হলো, মশার মাঝে থাকা। ম্যালেরিয়া বা ডেঙ্গুর ভয় না করলে এই কাজটি করতে পারেন। মশারির ভেতরে না বসে এমনিই টেবিলে বসে কাজ করুন। একটু পরপর মশা কামড় দেবে আর আপনার ঘুম দূরে পালিয়ে যাবে। সঙ্গী খুঁজে বের করুন রাতভর বন্ধুর সাথে ফোনে আড্ডা দিতে গেলে তো ঘুম পায় না, তাই না? কাজের সময়েও এটা করতে পারেন। দুই বন্ধু মিলে কাজ করতে বসুন। টুকটাক কথাবার্তায় রাত কেটে যাবে। কাজটাও হবে, ঘুমের অভাবটাও বুঝতে পারবেন না। তবে যে কারনেই রাত জাগুন না কেন, এটা মনে রাখবেন যে রাত হলো ঘুমানোর সময়। জরুরী কোনও দরকারে রাত জাগলেও একে অভ্যাসে পরিণত করে ফেলবেন না। রাত জাগার প্রয়োজনে কফি খাওয়া, দুপুরে ঘুমানো বা মশার কামড় খাওয়া- এগুলোও শরীরের জন্য খুব ভালো কাজ নয়। জরুরী দরকারে রাত জাগার সময়ে এসব টিপস কাজে লাগান। আর দরকার না হলে মিষ্টি ঘুমে ডুবে থাকুন সারারাত্রি। collected

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

রাত জেগে থাকার উপায় ঘন্টা খানেক পর পর চা পান করবেন। হালকা তন্দ্রা ভাব আসলে চোখে পানি ছিটিয়ে দিবেন। টক জাতীয় ফল খাবেন। মোবাইলে কয়েকটা ভিডিও গান দেখতে পারেন। কোনো বিখ্যাত বই পড়তে পারেন। ধর্মীয় বই পড়তে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ জাতীয় বস্তুর কল্যাণে রাত জেগে থাকাটা এখন অনেকেরই অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু অনেক সময়ে জীবনের প্রয়োজনেই রাত জাগতে হতে পারে। পরীক্ষার পড়া, জরুরী অ্যাসাইনমেন্ট অথবা অসুস্থ রোগীর দেখাশনা করার জন্য রাত জাগতে হতে পারে এমন মানুষের, যিনি কিনা রাত জাগতে মোটেই অভ্যস্ত নন। তাদের জন্য রইল এই নির্ঘুম রাতকে একটু সহজ করে তোলার চমৎকার কিছু টিপস। আগে থেকে বিশ্রাম নিয়ে নিন কখনো খেয়াল করেছেন, দিনের বেলায় ঘুমালে যে রাত্রে ঘুম আসতে দেরি হয়? আপনার যদি জানা থাকে যে কোনও কারণে রাত জাগতে হতে পারে, তবে সেদিন দুপুরে বা বিকালের দিকে একটু ঘুমিয়ে নিন। তাহলে রাত জাগতে বেশি কষ্ট হবে না। ক্যাফেইন জাতীয় পানীয় রাখুন সাথে ঘুম তাড়াতে ক্যাফেইনেটেড পানীয়ের জুড়ি নেই। কাজে আসতে পারে কফি বা চা, যেটাই আপনার পছন্দ। তবে দুধ চা বা দুধ কফির চাইতে কালো কফি বা রং চা বেশি কার্যকরী। তবে ক্যাফেইন জাতীয় জিনিস কিন্তু এক ধরণের ড্রাগের মতো কাজ করে এবং খুব বেশি খেয়ে ফেললে অস্থির লাগতে পারে। এমন অবস্থায় পানি খেয়ে নিন এক গ্লাস। হালকা খাবার খান রাত্ অনেক লম্বা। না খেয়ে থাকা যায় না এতোটা সময়। তাছাড়া একেবারে না খেয়ে থাকলে ক্লান্তিতে ঘুম আরও বেশি পাবে। না ঘুমিয়ে যা করতে চাইছিলেন তার কিছুই হবে না। কিন্তু তাই বলে ভাত জাতীয় ভারী খাবার খাবেন না মোটেই। একটু হালকা ধরণের খাবার খান। খেতে পারেন সেদ্ধ ডিম, একটুকরো পনির, কিছু ফল বা সবজি ইত্যাদি। এগুলো ক্লান্তি দূর করার পাশাপাশি রাত জাগার ধকল সামলাতে সাহায্য করবে। সচল থাকুন বেশিক্ষণ একটা জায়গায় বসে থাকলে ঘুম জেঁকে বসবে শরীরে। পড়া বা কাজের মাঝে মাঝে একটু হাঁটাচলা করুন। বেশি ঘুম পেতে থাকলে দু-একটা বুকডন দিতে পারেন। একটু হাত পা ঝাড়া দিয়ে আবার কাজে বসুন। ঘুম কম লাগবে। আরামদায়ক অবস্থানে বসবেন না রাত জেগে থাকার ইচ্ছে থাকলে তো শুয়ে পড়ার কথা চিন্তাও করবেন না। সেই সাথে আরামদায়ক কোনও চেয়ারে বসার চিন্তাও বাদ দিন। পিঠ সোজা রেখে শক্ত কোনও চেয়ারে বসে কাজ করুন। শরীর যেন কোনমতেই রিল্যাক্স না হয়। রিল্যাক্স করলেই একটু একটু করে ঘুম পেতে শুরু করবে। এর জন্য আরও একটি কৌশল হলো, মশার মাঝে থাকা। ম্যালেরিয়া বা ডেঙ্গুর ভয় না করলে এই কাজটি করতে পারেন। মশারির ভেতরে না বসে এমনিই টেবিলে বসে কাজ করুন। একটু পরপর মশা কামড় দেবে আর আপনার ঘুম দূরে পালিয়ে যাবে। সঙ্গী খুঁজে বের করুন রাতভর বন্ধুর সাথে ফোনে আড্ডা দিতে গেলে তো ঘুম পায় না, তাই না? কাজের সময়েও এটা করতে পারেন। দুই বন্ধু মিলে কাজ করতে বসুন। টুকটাক কথাবার্তায় রাত কেটে যাবে। কাজটাও হবে, ঘুমের অভাবটাও বুঝতে পারবেন না। তবে যে কারনেই রাত জাগুন না কেন, এটা মনে রাখবেন যে রাত হলো ঘুমানোর সময়। জরুরী কোনও দরকারে রাত জাগলেও একে অভ্যাসে পরিণত করে ফেলবেন না। রাত জাগার প্রয়োজনে কফি খাওয়া, দুপুরে ঘুমানো বা মশার কামড় খাওয়া- এগুলোও শরীরের জন্য খুব ভালো কাজ নয়। জরুরী দরকারে রাত জাগার সময়ে এসব টিপস কাজে লাগান। আর দরকার না হলে মিষ্টি ঘুমে ডুবে থাকুন সারারাত্রি। collected

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ