ইসলামে মিউজিক বা গান বা সঙ্গীত হারাম। তবে বাজনা ছাড়া গান শোনা যাবে এবং সেক্ষেত্রে গানের কথা ভালো হতে হবে। অশ্লীলতার দিকে আহবান করে এমন কোনো উপাদান গানের কথায় থাকতে পারবে না। গজলে যদি বাজনা থাকে তাহলে তাও বর্জনীয়।  গান শোনা হারাম। গান শুনলে কাবীরা গুনাহ হয়। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘যারা গান-বাজনা খেল-তামাশা ক্রয় করে… তদের জন্য অপমানজনক শাস্তি রয়েছে’ (লুক্বমান ৬)। নবী করীম (ছাঃ) গান-বাজনা নিষিদ্ধ করেছেন (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৩৬৫২)।  নবী করীম (ছাঃ) গান-বাজনার শব্দ শুনে দু’কানে দু’আংগুল ঢুকিয়ে দেন এবং রাস্তা থেকে সরে যান।  তারপর আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ)-কে বললেন, ‘তুমি এখন কোন শব্দ শুনতে পাচ্ছ? আমি বললাম, না। তখন তিনি তাঁর দু’কান হ’তে দু’আংগুল সরালেন (আহমাদ, আবুদাঊদ; মিশকাত হা/৪৮১১)। তবে বাদ্য-বাজনাবিহীন ইসলামী গান শোনা জায়েয।

ইসলামে মিউজিক বা গান বা সঙ্গীত হারাম। তবে বাজনা ছাড়া গান শোনা যাবে এবং সেক্ষেত্রে গানের কথা ভালো হতে হবে। অশ্লীলতার দিকে আহবান করে এমন কোনো উপাদান গানের কথায় থাকতে পারবে না। গজলে যদি বাজনা থাকে তাহলে তাও বর্জনীয়।  গান শোনা হারাম। গান শুনলে কাবীরা গুনাহ হয়। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ‘যারা গান-বাজনা খেল-তামাশা ক্রয় করে… তদের জন্য অপমানজনক শাস্তি রয়েছে’ (লুক্বমান ৬)। নবী করীম (ছাঃ) গান-বাজনা নিষিদ্ধ করেছেন (আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৩৬৫২)।  নবী করীম (ছাঃ) গান-বাজনার শব্দ শুনে দু’কানে দু’আংগুল ঢুকিয়ে দেন এবং রাস্তা থেকে সরে যান।  তারপর আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর (রাঃ)-কে বললেন, ‘তুমি এখন কোন শব্দ শুনতে পাচ্ছ? আমি বললাম, না। তখন তিনি তাঁর দু’কান হ’তে দু’আংগুল সরালেন (আহমাদ, আবুদাঊদ; মিশকাত হা/৪৮১১)। তবে বাদ্য-বাজনাবিহীন ইসলামী গান শোনা জায়েয।