সাধারণ তাপমাত্রায় CO2 গ্যাসীয় কিন্তু SiO2 কঠিন কেন?

সাধারণ অবস্থায় যে সকল পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন থাকে না , তাদের গ্যাসীয় পদার্থ বলে । উদাহরণ- অক্সিজেন , কার্বন-ডাই-অক্সাইড ইত্যাদি ।

পদার্থের তরল অবস্থা থেকে বায়বীয় বা গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরকে বাষ্পীভবন বলা হয়

গ্যাসীয় পদার্থের অনুগুলির ব্যাপন হার সবচেয়ে বেশি কারণ-  গ্যাসীয় পদার্থের অণু সমূহের মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বল অত্যন্ত কম থাকে।  যার কারণে অনুসমুহ একে অপরের থেকে অনেক দূরে দূরে অবস্থান করে। ...

 প্রকৃতিতে যে খনিজ ়পদার্থগুলো গ্যাসীয় অবস্থায় পাওয়া যায় তাদেরকে গ্যাসীয় খনিজ বলে। যেমন: প্রাকৃতিক গ্যাস।

সাধারণ তাপমাত্রায় তরল ধাতু হলো পারদ।

কঠিন পদার্থের পরমাণুগুলি খাঁজকাটা ও অমসৃণ, তাই এক অপরের সাথে আটকে থাকে।

PV = nRT এই সূত্রটি হলো বয়েল, চার্লস ও অ্যাভোগেড্রোর সমন্বিত সূত্র। এই তিনটি সূত্রই শুধুমাত্র গ্যাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যদিকে, কঠিন বস্তুর আকার বা আয়তন, চাপ কিংবা তাপমাত্রায় খুব বেশি...

অন্ধকার আছে বলেই আমরা আলোর মুল্য বুঝি, প্রকৃতপক্ষে আলো-অন্ধকার একে অপরের সাথে অতপ্রতভাবে জড়িত,রাতে শেষে যেমন সূর্যের হাসির ঝলমলে দিন আসে,তেমনি দুখের কালো বাদল সরে গেলে  পরিষ্কার আকাশ দেখা যায়।...

শিক্ষা প্রক্রিয়ায় কোন ব্যক্তির অন্তর্নিহিত গুণাবলীর পূর্ণ বিকাশের জন্য উৎসাহ দেয়া হয় এবং সমাজের একজন উৎপাদনশীল সদস্য হিসেবে প্রতিষ্ঠালাভের জন্য যে সকল দক্ষতা প্রয়োজন সেগুলো অর্জনে সহায়তা করা হয়। সাধারণ অর্থে...