গ্যাসীয় পদার্থের ব্যাপন হার বেশি কেন?

স্বাভাবিক অবস্থায় গ্যাসীয় পদাথের মৌলিক পদার্থ -- ১১টি।

আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি হলে পদার্থের অবস্থা কঠিন হয়।

সাধারণ অবস্থায় যে সকল পদার্থের নির্দিষ্ট আকার ও আয়তন থাকে না , তাদের গ্যাসীয় পদার্থ বলে । উদাহরণ- অক্সিজেন , কার্বন-ডাই-অক্সাইড ইত্যাদি ।

কোনো মাধ্যমে কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় বস্তুর স্বতঃস্ফূর্ত ও সমভাবে পরিব্যাপ্ত হওয়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন বলে।

পদার্থের তরল অবস্থা থেকে বায়বীয় বা গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরকে বাষ্পীভবন বলা হয়

মঙ্গলের কেন্দ্রের পদার্থগুলোর ঘনত্ব পৃথিবীর কেন্দ্রে অবস্থিত পদার্থের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।

 প্রকৃতিতে যে খনিজ ়পদার্থগুলো গ্যাসীয় অবস্থায় পাওয়া যায় তাদেরকে গ্যাসীয় খনিজ বলে। যেমন: প্রাকৃতিক গ্যাস।

যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোনো দ্রব্যের অণু বেশি ঘনত্বের এলাকা থেকে কম ঘনত্বের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে তাকে ব্যাপন বলে।

CO2 একটি একক অণু। CO2 অণুর আকৃতি সরলরৈখিক। CO2 অণুসমূহের মধ্যে কেবল দুর্বল ভ্যান্ডার ওয়ালস বল বিদ্যমান। তাই সাধারণ তাপমাত্রায় CO2 গ্যাসীয়। অপরদিকে SiO2 একটি দৈত্যাকার পলিমার অণু। এর গঠনে প্রতিটি Si পরমাণু চারটি O...

একই তাপমাত্রা ও চাপে কোনো পদার্থের উচ্চ ঘনত্বের ঘনত্বের অঞ্চল থেকে নিম্ন ঘনত্বের অঞ্চলে বিস্তার করার প্রক্রিয়াকে ব্যাপন প্রক্রিয়া বলে।