Answered Oct 28, 2021
আন্তঃআণবিক শক্তি বেশি হলে পদার্থের অবস্থা কঠিন হয়।
পদার্থের অনুগুলোর গতিশক্তি ও বিভব শক্তির সমষ্টিকে অভ্যন্তরীন শক্তি বলে।
একটি বস্তুর বেগ দ্বিগুণ হলে বস্তুটির গতিশক্তি চার গুণ হবে।
পদার্থের তরল অবস্থা থেকে বায়বীয় বা গ্যাসীয় অবস্থায় রূপান্তরকে বাষ্পীভবন বলা হয়
মঙ্গলের কেন্দ্রের পদার্থগুলোর ঘনত্ব পৃথিবীর কেন্দ্রে অবস্থিত পদার্থের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।
গ্যাসীয় পদার্থের অনুগুলির ব্যাপন হার সবচেয়ে বেশি কারণ- গ্যাসীয় পদার্থের অণু সমূহের মধ্যে আন্তঃআণবিক আকর্ষণ বল অত্যন্ত কম থাকে। যার কারণে অনুসমুহ একে অপরের থেকে অনেক দূরে দূরে অবস্থান করে। ...
যে কোন পদার্থের মধ্যে বিদ্যমান কনা বা অণুসমূহের পরস্পরের মধ্যে যে ফাঁকা স্থান থাকে তাকে আন্তঃআণবিক স্থান বলে।
পদার্থের নিউক্লিয়াসের পরিবর্তন হলে তাকে সাধারণত রাসায়নিক বিক্রিয়া হিসেবে গণ্য করা হয় না।
বিশ্বের শক্তি উৎপাদনের প্রায় 86 শতাংশ যোগান দেয় প্রচলিত শক্তি।
শক্তি পদার্থের এমন একটি বৈশিষ্ট্য যার, সৃষ্টি বা ধ্বংস নেই , এক রূপ থেকে অন্য রূপ নিতে পারে এবং এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে যেতে পারে।
স্বাভাবিকভাবে উৎপাদন বৃদ্ধি করা হলে একক প্রতি বৃদ্ধি পায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন