পরিপাক হওয়া খাদ্য শোষিত হয়ে দেহকোষের কোথায় সংযোজিত হয়?

খাদ্য ছাড়া সার প্রস্তুত, হাঁস-মুরগির খাবার এবং শিল্পের উপকরণ হিসেবে মৎস্য ব্যবহৃত হয়।

২০২০ সালে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন ৬টি চিনিকল বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়।সেগুলো হলো কুষ্টিয়া, পাবনা, পঞ্চগড়,শ্যামপুর (রংপুর), রংপুর (গাইবান্ধা) ও সেতাবগঞ্জ (দিনাজপুর) চিনিকল।

আমিষ জাতীয় খাদ্যের পরিপাক শুরু হয় -পাকস্থলীতে

যে তন্ত্র পরিপাকে অংশ নেয় তাকে পৌষ্টিক তন্ত্র বা পরিপাক তন্ত্র বলে।

ক্ষুদ্রান্ত্র দিয়ে পৌষ্টিক নালীর অংশ দিয়ে পাচিত খাদ্যবস্তু শোষিত হয়

রাইবোজোম নামের অঙ্গাণুগুলোতে প্রোটিন সংযোজিত বা সংশ্লেষিত হয়।

এককোষী প্রাণী, যেমন-- ইউগ্লিনা, ক্রাইস্যামিবা প্রভৃতিতে ক্লোরোফিল থাকায় সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় খাদ্য তৈরি হয়।

পরিপাক নালিতে মূলত খাদ্যের ভৌত-জারণ নিষ্পন্ন হলেও লালাগ্রন্থি ও অগ্ন্যাশয় হজমি উৎসেচক উৎপাদন করে।

যে খাদ্য শৃঙ্খলে উৎপাদক স্তর থেকে শক্তি ধাপে ধাপে তৃণভোজী ও মাংসাশী প্রাণীদের মধ্যে সঞ্চারিত হয়, তাকে চারণভূমি খাদ্য শৃঙ্খল বা গ্রেজিং খাদ্য শৃঙ্খল বলে।

সুস্বাস্থের জন্য প্রতিদিন পুষ্টিকর খাবার খান ।যেমন শাক সবজি দুধ ডিম ।প্রচুর পরিমাণ পানি খেতে হবে।