শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

কুরআনে উল্লেখ আছে: তোমরা তাদের অভিবাবকদের অনুমতিক্রমে তাদের বিয়ে করো, যথাযথভাবে তাদের মোহর প্রদান করো, যেন তারা বিয়ের দুর্গে সুরক্ষিত হয়ে থাকতে পারে এবং অবাধ যৌনচর্চা ও গোপন বন্ধুত্বে লিপ্ত হয়ে না পড়ে। [ সূরা নিসা-২৫ ] হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাহিওয়াসাল্লাম বলেন: তোমাদের মাঝে যার কোন (পুত্র বা কন্যা)সন্তান জন্ম হয় সে যেন তার সুন্দর নাম রাখে এবং তাকে উত্তম আদব কায়দা শিক্ষা দেয়; যখন সে বালেগ অর্থাৎ সাবালক/সাবালিকা হয়, তখন যেন তার বিয়ে দেয়; যদি সে বালেগ হয় এবং তার বিয়ে না দেয় তাহলে, সে কোন পাপ করলে উক্ত পাপের দায়ভার তার পিতার উপর বর্তাবে [ বায়হাকি, মিশকাত: হাদীস নং - ৩১৩৮ (হাদিসটি যাঈফ(দুর্বল সনদ)) ] এখন আমি বলতে চাই ১৮ হোক বা না হোক— বিয়ে তখনই করা উচিত যখন: উভয় সাবালক-সাবালিকা হয় পাত্র তার পাত্রীর সব চাহিদা পূরণের সক্ষমতা রাখে দুজনই যখন ম্যাচিউর্ড হয় দুজনই যখন প্রতিষ্ঠিত হয় এখানে একটা কথা বলতে চাই, তা হলো চাকরি-বাকরি করলেই কেউ প্রকৃত প্রতিষ্ঠিত নয়। সেই প্রকৃত প্রতিষ্ঠিত যে নৈতিক চরিত্রের দিক থেকেও অগ্রবর্তী। শেষের হাদিসটা পড়লেই তা বুঝা যায়। তাই বয়স যাই হোক, পাত্র-পাত্রীকে অবশ্যই সাবালক-সাবালিকা হতে হবে, মানসিকভাবে প্রস্তুত হতে হবে, ম্যাচিউর্ড ও প্রতিষ্ঠিত হতে হবে, এবং বড় কথা হলো উভয়কেই সৎ হতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ