বিভিন্ন রকম উপায়ে এই রোগ নির্ণয় করা হয়, যেমন: শারীরিক পরীক্ষা হাড়ের আকৃতি এবং আকারে কোনও অস্বাভাবিকতা আছে কিনা তা জানতে সাহায্য করে। রক্ত পরীক্ষা রক্তে ফসফাটেজের উপস্থিতি পেজেট রোগের উপস্থিতি নির্দেশ করে। এক্স-রে এক্স-রে এই রোগ নিশ্চিত করে এবং হাড়ে ফাটল ও হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়া সম্পর্কেও জানা যায়। যদিও সম্পূর্ণ নিরাময় অসম্ভব, চিকিৎসার ফলে হাড়ের ক্ষয় রোধ করা যায় এবং রোগের প্রভাব নিয়ন্ত্রণে থাকে। চিকিৎসাগুলি হল: পেজেটের কারণে হাড়ে গুরুতরভাবে ফাটল ধরলে বা ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা হাড়ের বিকৃতি দেখা দিলে, অস্ত্রোপচারই একমাত্র চিকিৎসা। প্রদাহ-উপশমকারী ওষুধ। অ্যানালগেসিক্স (বেদনানাশক ওষুধ)। অস্টিওক্লাস্টের প্রতিক্রিয়াকে বাঁধা দেওয়ার জন্য বাইফসফনেট ওষুধ ব্যবহার করা হয়।