কতিপয় রাজস্ব নীতির মাধ্যমেও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়। রাজস্ব নীতির মধ্যে নিম্নলিখিত ব্যবস্থা অতিক্রম করে। যথা: ক.সরকারি ব্যয় হ্রাস খ.জনসাধারণের নিকট থেকে সরকার কর্তৃক ঋণ গ্রহণ গ.করের পরিমাণ বৃদ্ধি ঘ.সঞ্চয় প্রবণতা বৃদ্ধি ইত্যাদি।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আর্থিক ও রাজস্ব পদ্ধতি ছাড়াও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার নিম্নোক্ত প্রত্যক্ষ ব্যবস্থা অবলম্বন করতে পারে: ক.দাম নিয়ন্ত্রণ ও রেশনিং খ.ফটকা কারবার নিয়ন্ত্রণ গ.মজুরি নিয়ন্ত্রন ঘ.আমদানি বৃদ্ধি ঙ.উৎপাদন বৃদ্ধি চ.প্রচলিত মুদ্রা...
মুদ্রাস্ফীতি ব্যবধান বা ফাঁক: লর্ড কেইনস “ মুদ্রাস্ফীতির ফাঁক ” ধারণার প্রবক্তা । কেইনস তার How to pay নামক পুস্তকে সর্বপ্রথম ইহা ব্যাখ্যা করেন । মুদ্রাস্ফীতির ফাঁককে কেহ সরকারি ব্যয় ও...
মুদ্রাস্ফীতির কারণ ও দামস্তর বৃদ্ধির গতিবেগ অনুসারে মুদ্রাস্ফীতিকে নিম্নোক্ত কয়েক শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে - ক . কারণ অনুসারে প্রকারভেদ: ১ । ঋণজনিত মুদ্রাস্ফীতি ( Credit inflation ) ২। মুদ্রাজনিত...
চলতি দামে পূর্ণনিয়োগ স্তরের মোট উৎপাদনের (সামগ্রিক যোগান) চেয়ে সামগ্রিক ব্যয়ের (সামগ্রিক চাহিদা) পরিমান বেশি হলে এ দুয়ের মধ্যে যে ব্যবধান সৃষ্টি হয় তাকে মুদ্রাস্ফীতি ব্যবধান বা মুদ্রাস্ফীতি ফাঁক বলা...
1 Answers
4851 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ