শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

রোগীর শারীরিক অবস্থা,ক্লিনিক্যাল ট্রিটমেন্ট, ক্যান্সারের ধরনের উপর ভিত্তি করে বিভিন্নভাবে এর চিকিৎসা হতে পারে। যেমনঃ সার্জারি, রেডিও থেরাপি, কেমো থেরাপি, টার্গেটেড থেরাপি, ইম্যুনু থেরাপি ইত্যাদি। ১। সার্জারিঃ সার্জারির ক্ষেত্রে বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করা হয়। র্যািডিক্যাল নেফ্রেক্টমি, আধা নেফ্রেক্টমি ইত্যাদি। রোগীদের জন্য র্যািডইক্যাল নেফ্রেক্টমিই সর্বোত্তম পন্থা। ২। Ar-He cryotherapy – বিগত বছর গুলোতে কিডনি ক্যান্সার চিকিৎসায় অন্যতম এই উপায় অবলম্বন করা হচ্ছে এর ক্ষেত্রে সি টি স্ক্যানের মাধ্যমে অবস্থান নিশ্চিত করে টিউমারকে ফ্রিজ করে ক্যান্সার সেল ধ্বংস করা হয়। ৩। রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি অ্যাব্লেশনঃ এটিও কিডনি ক্যান্সার চিকিৎসার অন্যতম একটি উপায়। ইমেজিং এর মাধ্যমে অবিরতভাবে ক্যান্সার সেল ধ্বংস করার মাধ্যমে এই পদ্ধতিতে ক্যস্নার চিকিৎসা করা হয়। ৪। রেডিও বা কেমোথেরাপিঃ সার্জারির পর এই থেরাপিগুলো রোগীর সার্বিক উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এর থেরাপিউটিক ইফেক্ট এর দ্বারা মডার্ন ক্যান্সার হসপিটালে মিনিম্যালি ইনভেসিভ থেরাপি অবলম্বন করে এই ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হয়। ৫। ইম্যুনু থেরাপিঃ রোগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে এটি ব্যবহার করা হয়।