শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

অগ্রগামী তরঙ্গের নিচের বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। যথা– কোনো মাধ্যমের একই প্রকার কম্পনে এই তরঙ্গের উৎপত্তি হয়। এটি একটি সুষম মাধ্যমের মধ্যে দিয়ে একটি নির্দিষ্ট দ্রুতি বা বেগে প্রবাহিত হয়। অগ্রগামী তরঙ্গের বেগ মাধ্যমের ঘনত্ব ও স্থিতিস্থাপকতার উপর নির্ভর করে। মাধ্যমের কণাগুলোর কম্পন তরঙ্গ প্রবাহের সাপেক্ষে আড় বা লম্বিক হতে পারে। মাধ্যমের কণাগুলো কখনও স্থির থাকে না। তরঙ্গ মুখের অবিলম্ব বরাবর শক্তি বহন করে এ তরঙ্গ প্রবাহিত হয়। তরঙ্গ প্রবাহে মাধ্যমের বিভিন্ন অংশের চাপ ও ঘনত্বের একই প্রকার পরিবর্তন ঘটে। মাধ্যমের প্রতিটি কণার কম্পাঙ্ক ও বিস্তার একই হয় এবং তারা একই ধরনের কম্পনে কম্পিত হয়। তরঙ্গ প্রবাহের দরুণ মাধ্যমের কণার দশা পরবর্তী কণাতে স্থানান্তরিত হয়। এরূপ দুটি কণার দশা বৈষম্য তাদের দূরত্বের সমানুপাতিক। মাধ্যমের যে কোনো কণার বিভিন্ন ধর্ম— বেগ, ত্বরণ, শক্তি প্রভৃতি একইরূপ পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ