Answered Oct 30, 2021
শব্দের ভিতর দুটি বর্ণ যখন নিজেদের মধ্যে স্থান বিনিময় করে, তখন তাকে বলে বর্ণবিপর্যয় বা ধ্বনি বিপর্যয় বলে।
যে ক্রিয়াপদ দ্বারা বাক্যের (মনোভাবের) পরিসমাপ্তি জ্ঞাপিত হয়, তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমনঃ ছেলেরা খেলা করছে।
যে ক্রিয়া দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে না, বক্তার কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে। যেমনঃ প্রভাতে সূর্য উঠলে,,,,,,,,, আমরা হাত মুখ ধুয়ে,,,,,,,, আমরা বিকেলে খেলতে,,,,,,
ধ্বনি দিয়ে আট বাঁধা শব্দই ভাষার ইট এই ইটকে বাংলা ভাষায় বর্ণ বলে
আব্দুল হাই কতৃক প্রতিষ্ঠিত স্বরধ্বনির তালিকার নতুন ধ্বনি হলো এ্যা।
মুখবিবিবরের কোথাও বাধা না পেয়ে স্বরধ্বনি উচ্চারিত হয়।
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণীত হয় না তাকে অঘোষ ধ্বনি বলে।
যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণকালে শ্বাসের বায়ু মুখ দিয়ে বের না হয়ে নাক দিয়ে বের হয়, সেগুলোকে নাসিক্য বা আনুনাসিক ব্যঞ্জনধ্বনি বলা হয়।
কোন ভাষার উচ্চারণের ক্ষুদ্রতম একক-ই হলো ধ্বনি।প্রকৃতপক্ষে ধ্বনি মূলত ২ প্রকার- স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি।
বিপর্যয় ঘটা এর আরবি অর্থ أعطى نتائج عكسية
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন