Answered Oct 30, 2021
যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণকালে শ্বাসের বায়ু মুখ দিয়ে বের না হয়ে নাক দিয়ে বের হয়, সেগুলোকে নাসিক্য বা আনুনাসিক ব্যঞ্জনধ্বনি বলা হয়।
ঙ ঞ ণ ন ম এগুলোর উচ্চারণে নাসিকার সাহায্যের প্রয়োজন হয়৷ তাই এই গুলোকে নাসিক্য বা অনুনাসিক ধ্বনি বলে
যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময়ে ফুসফুস থেকে আসা বাতাস মুখের মধ্যে প্রথমে বাধা পায় এবং নাক ও মুখ দিয়ে বেরিয়ে যায়,সেসব ধ্বনিকে নাসিক্য ধ্বনি বলে।
বিহঙ্গের ডাক/ধ্বনি = কূজন/কাকলি
এককথায় প্রকাশ : গম্ভীর ধ্বনি=মন্দ্র
বাংলা বর্ণমালায় তালব্য ধ্বনি আছে ৮টি ৷ যথা- “চ” বর্গীয় ধ্বনি ৫ টি + শ,য, য়
বাংলা বর্ণমালায় মূর্ধন্য/পশ্চাৎদন্তমূলীয় ধ্বনি আছে ৯ টি ৷ যথাঃ “ট” বর্গীয় ধ্বনি ৫ টি + ষ, র, ড়, ঢ় ৷
বাংলা বর্ণমালায় নাসিক্য বা অনুনাসিক ধ্বনি আছে ৮টি ৷ আর সেগুলো হচ্ছে - প্রতি বর্গের ৫ম ধ্বনি + ং, ৺, ও
ধ্বনি দিয়ে আট বাঁধা শব্দই ভাষার ইট এই ইটকে বাংলা ভাষায় বর্ণ বলে
যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণীত হয় না তাকে অঘোষ ধ্বনি বলে।
কোন ভাষার উচ্চারণের ক্ষুদ্রতম একক-ই হলো ধ্বনি।প্রকৃতপক্ষে ধ্বনি মূলত ২ প্রকার- স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি।
শব্দের ভিতর দুটি বর্ণ যখন নিজেদের মধ্যে স্থান বিনিময় করে, তখন তাকে বলে বর্ণবিপর্যয় বা ধ্বনি বিপর্যয় বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন