শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

একজন আদর্শ ছাত্রের কয়েকটি বৈশিষ্ট্য হলোঃ একজন আদর্শ ছাত্রের প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করার ক্ষমতা আছে। একজন আদর্শ ছাত্রের কথা বলার ক্ষমতা আছে। একজন আদর্শ ছাত্রের লেখার ক্ষমতা আছে। একজন আদর্শ ছাত্র তার পূর্ববর্তী জ্ঞান কাজে লাগাতে পারে। একজন আদর্শ ছাত্রের নিজেকে সাহায্য করার ক্ষমতা আছে। একজন আদর্শ ছাত্রের শিক্ষকের নির্দেশনা বোঝার ক্ষমতা আছে। একজন আদর্শ ছাত্রের বিপরীতে তুলনা করার ক্ষমতা আছে। একজন আদর্শ ছাত্র সর্বদা সময়ের সদ্ব্যবহার করে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

একজন আদর্শ শিক্ষার্থীর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হলো- (১) শিক্ষকগণের আদেশ-নিষেধ মেনে চলা। (২) সাক্ষাৎ হলে বিনেয়ের সাথে সালাম দিয়ে তাঁদের খোঁজ-খবর নেওয়া। (৩) শিক্ষক যা শিক্ষা দেন তা মনোযোগ সহকারে শোনা ও পালন করা। (৪) সব সময় শিক্ষকগণের সাথে নম্র, ভদ্র, ও উত্তম আচরণ করা। (৫) সহপাঠীদের সাথ সদ্ভাব ও সুসম্পর্ক বজায় রাখা। (৬) নিয়মিত শ্রেণিতে উপস্থিত থাকা। (৭) শ্রেণিকক্ষ ও বিদ্যালয়ের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা। (৮) শরীর ও পোশাক-পরিচ্ছদ পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা। (৯) শ্রেণিকক্ষে বা অন্য কোথাও শিক্ষকের সাথে দেখা হলে সাথে সাথে দাঁড়িয়ে সম্মান করা। (১০) অনুমতি নিয়ে শ্রেণিকক্ষের বাইরে যাওয়া। (১১) জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শিক্ষকদের উত্তম শিক্ষকদের উত্তম শিক্ষা মেনে চলা। (১২) শিক্ষকগণ অপছন্দ করেন এমন কাজ না করা। (১৩) কোনো অবস্থাতেই কারও সাথে অভদ্র আচরণ না করা। (১৪) সর্বাবস্থায় শিক্ষকের কল্যাণ কামনা করা ও মৃত্যুর পর তাঁদের জন্য দোয়া করা। (১৫) সুসৃঙ্খল জীবনযাপনে অভ্যস্ত হওয়া। (১৬) শেখার প্রতি উৎসাহী হওয়া ও সর্বদা শিক্ষকের সাহচর্যে থাকার চেষ্টা করা। (১৭) সবকিছু বুঝেশুনে পড়া, না বুঝে পড়ার অভ্যাস ত্যাগ করা। (১৮) শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে যা পাঠদান করবেন তা লিখে নেওয়া। (১৯) জ্ঞান লাভের ক্ষেত্রে লজ্জাশীলতা পরিহার করা। (২০) প্রতিদিনের পড়া নিয়মিতভাবে আয়ত্ত করা। (২১) পরের দিনের পড়া পূর্বের দিন দেখে ক্লাসে যাওয়া। (২২) ছাত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো সকল পাপকাজ বর্জন করা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ