Answered Oct 16, 2021
অবস্থান অনুসারে বাংলাদেশের টারশিয়ারী পাহাড়কে ভাগ করা হয়েছে -- দুই ভাগে।
ইতিহাসকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
২ ভাগে। (১) এককোষী জীব। (২) বহুকোষী জীব।
ফসল কে প্রধানত ২ভাগেভাগ করা যায়। ১ মাঠ ফসল, ২ উদ্যান ফসল।
মাটি প্রধানত ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা বেলে মাটিদোআঁশ মাটিএঁটেল মাটি।
স্নায়ুন্ত্রকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।যথা:কেন্দ্রীয়,প্রান্তীয় ও স্বয়ংক্রিয়।
সরল টিস্যুকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।
ভূ-প্রকৃতি অনুসারে বাংলাদেশকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
নবীদের ক্ষেত্রে ওহি তিন ভাগে বিভক্ত।
গঠন ও উদ্দেশ্য ভেদে কম্পিউটারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ- অ্যানালস কম্পিউটার ডিজিটাল কম্পিউটার।
ডিজিটাল কম্পিউটারকে চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথাঃ- সুপার কম্পিউটার মিনিফ্রেম কম্পিউটার মেইনফ্রেম কম্পিউটার মাইক্রো কম্পিউটার বা পার্সোনাল কম্পিউটার।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন