Answered Oct 16, 2021
ইতিহাসকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
ইতিহাসকে ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছে ১ লিখিত উপাদান এবং ২ অলিখিত বা পত্নতত্ন্ উপাদান
দুই ভাগে। যথা: (১) পরিমাণগত বা নীট পরিবর্তন ও (২) গুণগত বা কাঠামোগত পরিবর্তন।
সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা (১) ব্যক্তিবাচক হিসাব, (২) সম্পত্তিবাচক বা বাস্তব হিসাব ও (৩) নামিক বা আয়–ব্যয় বাচক হিসাব
স্বর্ণসূত্র অনুসারে ডেবিট এবং ক্রেডিট করার জন্য হিসাবকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
জাবেদাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
খতিয়ানকে 2 ভাগে ভাগ করা হয়।
মূলধন জাতীয় আয়-ব্যয় কে প্রকৃতি অনুযায়ী 3 ভাগে ভাগ করা যায়।
যে সকল ভুল রেওয়ামিলে ধরা পড়ে না সে গুলোকে প্রধানত 2 ভাগে ভাগ করা যায়।
অশুদ্ধি সংশোধন এর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ভুল কে 2 ভাগে ভাগ করা যায়।
আর্থিক অবস্থার বিবরণী কে 2 ভাগে ভাগ করা যায়। ১.অবিন্যস্ত আর্থিক অবস্থার বিবরণী ও ২.সুবিন্যস্ত আর্থিক অবস্থার বিবরণী
প্রকৃতি অনুযায়ী অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য কে 2 ভাগে ভাগ করা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন