Answered Oct 29, 2021
মূলধন জাতীয় আয়-ব্যয় কে প্রকৃতি অনুযায়ী 3 ভাগে ভাগ করা যায়।
দুই ভাগে। যথা: (১) পরিমাণগত বা নীট পরিবর্তন ও (২) গুণগত বা কাঠামোগত পরিবর্তন।
সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা (১) ব্যক্তিবাচক হিসাব, (২) সম্পত্তিবাচক বা বাস্তব হিসাব ও (৩) নামিক বা আয়–ব্যয় বাচক হিসাব
জাবেদাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
মূলধন জাতীয় ব্যয় কে মুনাফা জাতীয় ব্যয় ধরা হয় এটি গাণিতিক ভুল।
যেসব আয়-ব্যয়ের ফলাফল প্রতিষ্ঠান দীর্ঘকাল ধরে ভোগ করে তাকে মূলধন জাতীয় আয় ব্যয় বলে।
যে সকল ভুল রেওয়ামিলে ধরা পড়ে না সে গুলোকে প্রধানত 2 ভাগে ভাগ করা যায়।
অশুদ্ধি সংশোধন এর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ভুল কে 2 ভাগে ভাগ করা যায়।
আর্থিক অবস্থার বিবরণী কে 2 ভাগে ভাগ করা যায়। ১.অবিন্যস্ত আর্থিক অবস্থার বিবরণী ও ২.সুবিন্যস্ত আর্থিক অবস্থার বিবরণী
বহুধাপ আয় বিবরণী কে 4 ভাগে ভাগ করা হয়।
প্রকৃতি অনুযায়ী অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য কে 2 ভাগে ভাগ করা যায়।
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ