কেউ নিজ ইচ্ছায় (কারও/যেকোন চাপের মধ্যে পড়ে, ঘুষের ফলে ইত্যাদি কারণ ব্যতীত) একমাত্র আল্লাহ তায়ালাকে বিশ্বাস করে এবং হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কে সর্বশেষ পয়গম্বর তথা আল্লাহর প্রেরিত বান্দা, নবী ও রসূল হিসেবে শিকার করলে তাকে কালেমা শাহাদত পাঠ করানোর মাধ্যমে মুসলমান করতে হবে। কালেমায়ে শাহাদত→ আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকালাহু ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রসূলূহ। অর্থ আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোন মাবুদ নেই। তিনি এক ও অদ্বিতীয় এবং হযরত মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর প্রেরিত বান্দা ও রসূল। আর তাকে অবশ্যই সুন্নাতে খতনা করতে হবে। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ফিতরাত (তথা নবীগণের সুন্নত) পাঁচটি : খতনা করা, নাভীর নিচের পশম পরিষ্কার করা, বগলের পশম উঠানো, মোঁচ ছোট করা এবং নখ কাটা। [সহীহ বুখারী, হাদীস : ৬২৯৭] কেউ ইসলাম গ্রহণ করে তাহলেও তার খতনা করা জরুরি। একজন নবমুসলিমকেও খতনা করে নিতে হবে। ইবনে শিহাব যুহরী রাহ. বলেন, কোনো ব্যক্তি যখন ইসলাম গ্রহণ করত তখন সে বড় হলেও তাকে খতনা করার আদেশ করা হত। [আলআদাবুল মুফরাদ, হাদীস : ১২৫২]