শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

সৃষ্টির ঊষারলগ্ন থেকেই মানুষ তার বিপরীত লিঙ্গের মানুষের প্রতি আকৃষ্ট। প্রতিটি সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষই তার জীবন সঙ্গিনী কামনা করে তাই প্রেমে পরাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

প্রশ্নটির উত্তরে আমি এক শব্দে বলব উপযোগিতা বা ইউটিলিটি। প্রকৃতপক্ষে মানুষ কাউকে ভালবাসে শুধুই উপযোগিতা পাওয়ার জন্য। উপযোগিতাগুলো নানান ধরনের হতে পারে। তবে প্রথম ও প্রধান উপযোগিতা হল যৌনতা। একজন স্বাভাবিক যৌনাচারি মানুষ অবশ্যই তার বিপরীত লিঙ্গেরই প্রেমে পড়ে, সমলিঙ্গের নয়। অপরদিকে সমকামী পুরুষ বা নারী কিন্তু সমলিঙ্গের প্রতিই আকৃষ্ট হয়। এখান থেকে স্বচ্ছভাবেই বোঝা যায় যে, প্রেমের চূড়ান্ত গন্তব্য হল যৌনতা যা প্রেমের প্রধান উপযোগিতা। বিজ্ঞানের ভাষায়, প্রেম বা ভালবাসা হলো আমাদের মস্তিষ্কের থ্যালামাসের একধরনের রাসায়নিক অবস্থা। যার জন্য একাধারে দায়ী আমাদের জিন। প্রেমের প্রথমদিকে হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, গাল – কান লাল হয়ে যাওয়া, হাতের তালু ঘেমে যাওয়ার উপসর্গ গুলো দেখা যায়;  বিজ্ঞানীদের মতে সেসবের পেছনে দায়ী হলো ডোপামিন, নরেপিনেফ্রিন হরমোন। মাঝে মাঝে দেখা যায় কারো কারো প্রেমের আবেগ কমে যায়। তার কারণ মস্তিষ্ক থেকে ওই হরমোনগুলো নিঃসৃত হয় না। আবার এও দেখা গেছে যে কোনো মানুষের শরীরে কৃত্রিমভাবে এই হরমোন রসায়ন প্রয়োগ করা হলে তাদের মাঝে সেই প্রেমের অনুভূতি হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ