যে পদ্ধতিতে খাদ্যের মাধ্যমে শক্তি উৎপাদক থেকে ক্রমপর্যায়ে খাদক সম্পর্কযুক্ত প্রাণীগােষ্ঠীর মধ্যে প্রবাহিত হলে , সেই শক্তিপ্রবাহের ক্রমিক পর্যায়কে খাদ্য শৃঙ্খল বলে ।
যে খাদ্য শৃঙ্খলে উৎপাদক স্তর থেকে শক্তি ধাপে ধাপে তৃণভোজী ও মাংসাশী প্রাণীদের মধ্যে সঞ্চারিত হয়, তাকে চারণভূমি খাদ্য শৃঙ্খল বা গ্রেজিং খাদ্য শৃঙ্খল বলে।
মাছ চাষের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক খাবারের পাশাপাশি বাহির থেকে যে অতিরিক্ত খাবার মাছকে দেওয়া হয়, সেই অতিরিক্ত খাবার কে মাছের সম্পূরক খাবার বলে।যেমন চাউলের কুঁড়া, গমের ভুসি, সরিষার খৈল, ইত্যাদি।
১৩/১০/২০১৯ তারিখের রিপোর্ট অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকারের খাদ্যশস্য মজুদের পরিমাণ হলো- ১৭.২০ লাখ মেঃ টন৷ আর মজুদ অবস্থা স্বাভাবিক৷ তবে দুর্ভিক্ষ লাগলে কতদিন চলবে এব্যাপারে জানা যায় নি৷