যেসব অবস্থায় রোজা রাখলে হারাম বলে গণ্য হবে পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিন। পবিত্র ঈদুল আজহার দিন। ঈদুল আজহার দিনের পরবর্তী তিন দিন (১১, ১২, ১৩ জিলহজ তারিখে) রোজা রাখা হারাম। রোজা রাখা হারাম কোন কোন অবস্থায় থাকলে! আপনি জানেন কি? রোজাদার হিসেবে আপনার অবশ্যই জানা প্রয়োজন। প্রতিদিন রোজা রাখা সাওমে বিসাল বা সেহরি-ইফতার না করে টানা রোজা রাখা স্বামীর অনুমতি ব্যতীত তার উপস্থিতিতে স্ত্রীর নফল রোজা রাখা।  বছরে পাঁচদিন যে কোন ধরণের নফল রোযা রাখা সম্পূর্ণ হারাম। ঐ পাঁচদিন হল, দুই ঈদের দুই দিন এবং ঈদুল আযহার পরের তিন দিন। অর্থাৎ, ১১ই, ১২ই, ১৩ই যিলহজ্ব। এই পাঁচ দিন যে কোন রোযা রাখা হারাম।