ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবসায়ীক লেনদেন ও সুবিধা ব্যবহার করাকে ই-কমার্স বলে। এটি ইন্টারনেট কমার্সকে সংক্ষেপে ই-কমার্স বলা হয়। অনলাইনে পণ্য বেচাকেনা এর সহজ উদাহরণ। বস্তুত, যে কোনো ব্যবসায় ইলেক্ট্রনিক্সের মাধ্যমে পরিচালনা করাই হল ই-কমার্স। ই-কমার্সের প্রধানতম সুবিধা হল সময় ও ভৌগলিক সীমাবদ্ধতা দূর করে। অনেক ক্ষেত্রে এটি সহজে পণ্য বা সেবার প্রত্যাশিত মূল্য নির্ধারণ করে দেয়। অনেক গুলো সুবিদার মধ্যে কয়েকটি উল্লেখ করছি। যেমন : - ১.ঘরে বসে যেকোন পন্য ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবেন। ২. ঘরে বসে ক্রয়-বিক্রয় কৃত পন্যের মূল্য পরিশুদ করা যায় বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিড-ক্রেডিট কার্ড, বিকাশ, কুরিয়ার সার্ভিস, পোষ্ট অফিস ইত্যাদির মাধ্যমে। ৩. আপনি ঘরে বসে পন্যের ছবি, সাইজ, রং, দর-দাম ইত্যাদি কাজ সম্পন্ন করতে পারেন। ব্যবহার : আপনি যে ধরনের পন্য ক্রয়-বিক্রয় করতে চান সেই ধরনের ই-কমার্স সাইটে ডুকে আপনার যে পন্য কিনবেন। সেই পন্যের মালিকের ই-মেইল, ফোন নাম্বার, ঠিকানা ইত্যাদি দেয়া থাকবে। আপনি ঐ ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করে পন্য ক্রয়-বিক্রয় করতে পারেন। ই-কমার্স এর অসুবিধা। তেমন কোন অসুবিধা নেই। তবে ১.বিল পরিশুদের ব্যাপারে একটু সচেতন থাকুন। ২.পন্য ক্রয় করার পরে আপনার ঠিকানায় আসার পর যদি সেই পন্য আপনার চাহিদা মত না হয়। তা হলে আপনি একটু বিড়বনার মধ্যে পরবেন তাই পন্য ক্রয় করার সময় ভাল ভাবে যেনে শুনে পন্য ক্রয় করবেন। ইত্যাদি অসুবিধা থাকতে পারে।