Answered Oct 29, 2021
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপনের সময় যে মূলধন সংগ্রহ করা হয় তাকে প্রারম্ভিক মূলধন বলে।
যে অর্থ ও সম্পদ নিয়ে যৌথমূলধনী কারবার পরিচালিত হয় তাকে কোম্পানির পুঁজি বা মূলধন বলে। অর্থাৎ একটি কোম্পানির নগদ অর্থ এবং অন্যান্য সকল সম্পদ ও সম্পত্তির মোট মূল্যকে টাকার অংকে...
মালিকের মূলধন বাদে অন্য সব মূলধনকে পাওনাদারের মূলধন বলে।
মূলধনের যে অংশ শেয়ার মালিকদের নিকট থেকে গ্রহণ করা হয় তাকে পরিশোধিত মূলধন বলে।
প্রারম্ভিক দাখিলা দেওয়া হয় হিসাবচক্রের ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য।
যেসব আয়-ব্যয়ের ফলাফল প্রতিষ্ঠান দীর্ঘকাল ধরে ভোগ করে তাকে মূলধন জাতীয় আয় ব্যয় বলে।
ব্যবসায় আয় বা মুনাফার নয় এমন সকল দীর্ঘমেয়াদি প্রাপ্তিকে মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি বলে।
যেসকল আয় কারবারের স্বাভাবিক বা নিয়মিত কার্যক্রম হতে অর্জিত না হয়ে অন্য কোনো উপায়ে অর্জিত হয় তাকে মূলধন জাতীয় আয় বলে।
যে সকল ব্যয় প্রতিষ্ঠানে বারবার ঘটে না এবং একবার ঘটলে তাদের ফলাফল বা উপযোগ দীর্ঘকাল ধরে ভোগ করা যায় ঐ সকল ব্যয়কে মূলধন জাতীয় ব্যয় বলে।
হিসাব কালের শুরু অর্থাৎ যেদিন হিসাব বছর আরম্ভ হয় তাকে প্রারম্ভিক বলে।
একতরফা দাখিলা হিসাব পদ্ধতিতে প্রারম্ভিক মূলধন লাভ-লোকসান বিবরণী ও বিষয় বিবৃতিতে হিসাবভুক্ত করা হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন