পাওনাদারের মূলধন কাকে বলে?

অতিরিক্ত এক একক মূলধন নিয়োগের ফলে যে অতিরিক্ত আয়-উপার্জনের প্রত্যাশা করা হয় তাকে মূলধনের প্রান্তিক দক্ষতা বলা হয়।

কোন প্রকল্প থেকে ভবিষ্যতের প্রত্যাশিত আয়কে বাজারে প্রচলিত বর্তমান সুদের হার দ্বারা বাট্টা করলে যা পাওয়া যায় তাকে ভবিষ্যতে প্রত্যাশিত আয়ের বর্তমান মূল্য বলা হয়।

যে অর্থ ও সম্পদ নিয়ে যৌথমূলধনী কারবার পরিচালিত হয় তাকে কোম্পানির পুঁজি বা মূলধন বলে। অর্থাৎ একটি কোম্পানির নগদ অর্থ এবং অন্যান্য সকল সম্পদ ও সম্পত্তির মোট মূল্যকে টাকার অংকে...

মূলধনের যে অংশ শেয়ার মালিকদের নিকট থেকে গ্রহণ করা হয় তাকে পরিশোধিত মূলধন বলে।

পাওনাদারের উপর বাট্টা সঞ্চিতি ধরা উচিত নয় রক্ষণশীলতার রীতি অনুযায়ী।

যেসব আয়-ব্যয়ের ফলাফল প্রতিষ্ঠান দীর্ঘকাল ধরে ভোগ করে তাকে মূলধন জাতীয় আয় ব্যয় বলে।

ব্যবসায় আয় বা মুনাফার নয় এমন সকল দীর্ঘমেয়াদি প্রাপ্তিকে মূলধন জাতীয় প্রাপ্তি বলে।

যেসকল আয় কারবারের স্বাভাবিক বা নিয়মিত কার্যক্রম হতে অর্জিত না হয়ে অন্য কোনো উপায়ে অর্জিত হয় তাকে মূলধন জাতীয় আয় বলে।

যে সকল ব্যয় প্রতিষ্ঠানে বারবার ঘটে না এবং একবার ঘটলে তাদের ফলাফল বা উপযোগ দীর্ঘকাল ধরে ভোগ করা যায় ঐ সকল ব্যয়কে মূলধন জাতীয় ব্যয় বলে।

কোন একটি দেশ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তার মূলধন, সম্পদ বা পুজিঁ দ্রব্যের যে বৃদ্ধি সাধন করে তাকে মূলধন গঠন বলে।