স্বপ্রভ উৎস কাকে বলে?

আইনের সুপ্রাচীন উৎস প্রথা।

দুটি উৎস থেকে সমদশায় বা কোনো নির্দিষ্ট দশা পার্থক্যের একই তরঙ্গদৈর্ঘ্যের দুটি আলোক তরঙ্গ নিঃসৃত হলে তাদের সুসঙ্গত উৎস বলে।

শরিয়তের সর্বপ্রথম ও সর্বপ্রধান উৎস আল কুরআন

শরিয়তের তৃতীয় উৎস ইজমা

নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাতে প্রারম্ভিক পর্যায়ে যে অঞ্চল বরাবর দুটি ভিন্ন ধর্মী বৃহদায়তন বায়ুপুঞ্জ মিলিত হয়ে বা পৃথক থেকে সীমান্ত গঠিত হয়, তাকে উৎসব সীমান্ত বা ফ্রন্টোজেনেসিস বলে।

যে সকল বস্তু থেকে আলো বিকিরণ করে, তাদের আলোক উৎস বা আলোক প্রভব বলে। এদের মধ্যে সূর্য, নক্ষত্র ইত্যাদি হলো আলোর স্বাভাবিক উৎস এবং জ্বলন্ত কাঠ, কয়লা, মোমবাতি, বৈদ্যুতিক বাতি...

যে সকল বস্তুর নিজস্ব আলো নেই, যারা স্বপ্রভ বস্তুর আলোয় দৃশ্যমান হয়ে আলো বিকিরণ করে, তাদের নিষ্প্রভ বস্তু বলে। যেমন, পৃথিবীতে অধিকাংশ বস্তুই নিষ্প্রভ বস্তু। চাঁদ, টেবিল, বই, কাঠ, মাটি,...

কোনও আলোক উৎসকে যদি জ্যামিতিক বিন্দু হিসাবে ধরা হয়, তবে তাকে আলোর বিন্দু উৎস বলে। স্বপ্রভ বস্তুর প্রত্যেক বিন্দু থেকেই চারিদিকে আলো বিকীর্ণ হয়। কিন্তু ষলোচনার সুবিধার জন্য এই আলোক...

যেসব বস্তু থেকে আলো নির্গত হয় বা যে সব বস্তু আলো বিকিরণ করে তাদেরকে স্বপ্রভ বস্তু বা আলোক উৎস বলে। উদাহরণ: সূর্য, তারা বা নক্ষত্র, বৈদ্যুতিক বাতি, জলন্ত মোমবাতি, জোনাকি...

আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ। আপনার মাঝে যে কথা বলে সেই আপনার মন। আপনার ভাবনার মাঝে আপনার মন লুকিয়ে আছে।  আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি।