Answered Oct 29, 2021
মোট দেশজ উৎপাদন হতে মূলধনের ক্ষয়ক্ষতি জনিত ব্যয় বাদ দিলে যা অবশিষ্ট থাকে তাকে নীট দেশজ উৎপাদন বলে।
প্রকৃত মজুরি থেকে অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা বাদ দিলে যে মজুরি অবশিষ্ট্য থাকে তাকে আর্থিক মজুরি বা নীট মজুরি বলা হয়।
আমরা জানি, নীট বিনিয়োগ = মোট বিনিয়োগ - প্রতিস্থাপন বিনিয়োগ। ১০ - ২০ = ৯ কোটি ৮০ লক্ষ।
২০১৭–১৮ অর্থবছরে চলতি বাজারমূল্যে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) পরিমাণ ছিল ২২,৫০,৪৭৯ কোটি টাকা।
বহিমূল্য বা নীট লিখিত মূল্য বলতে ক্রয়মূল্য-অবচয় বুঝায়।
নীট ক্ষতি আর্থিক অবস্থার বিবরণীতে মূলধন থেকে বিয়োগ করে দেখানো হয়।
যে উৎপাদন ধারণায় উৎপাদনের মাত্রা বৃদ্ধি করা হলে একক প্রতি উৎপাদন ব্যয় হ্রাস পেতে থাকে তাকে মাত্রাজনিত ব্যয় সংকোচন বা মিতব্যয়ী উৎপাদন মাত্রা বলে।
যে উৎপাদন ধরনের উৎপাদনের মাত্রা বৃদ্ধি করা হলে একক প্রতি উৎপাদন বৃদ্ধি পায় তাকে অমিতব্যয়ী উৎপাদন মাত্রা বলে।
উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে কম উৎপাদন করা হলে একক প্রতি উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পায়।
বাট্টার হার IRR এর চেয়ে বেশি হলে বর্তমান নীট মূল্য ঋণাত্বক হবে।
দেশে উৎপন্ন হওয়া সকল কিছুকেই দেশজ উৎপাদন বলে। Walton একটি দেশজ উৎপাদন
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ