মিতব্যায়ী উৎপাদন মাত্রা কাকে বলে?

কোনো গতিশীল সিস্টেমের অবস্থান সম্পূর্ণরূপে বোঝাতে মোট যে সংখ্যক স্বাধীন রাশির প্রয়োজন হয় তাকে স্বাধীনতার মাত্রা বলে।

তড়িৎ প্রবাহের হারকে তড়িৎ প্রবাহ মাত্রা (CURRENT) বলে।

একটি প্রতিষ্ঠানের তার সুবিধা-অসুবিধা কি বিবেচনা করে কতটা পণ্য বা সেবা উৎপাদন করবে তাকে উৎপাদনের মাত্রা বলে।

যে উৎপাদন ধরনের উৎপাদনের মাত্রা বৃদ্ধি করা হলে একক প্রতি উৎপাদন বৃদ্ধি পায় তাকে অমিতব্যয়ী উৎপাদন মাত্রা বলে।

যে মাত্রায় উৎপাদন করা হলে গড় ব্যয় সর্বনিম্ন হয় উৎপাদনের সেই মাত্রাকে উৎপাদনর মাত্রা বলে।

কোনো প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনের মাত্রাকে কাম্য উৎপাদন মাত্রা বলে।

একটা দেশে সামষ্টিকভাবে কোন খাতে কতটা উৎপাদন হচ্ছে তার পরিমাণ নির্ধারণ এবং এর গতি প্রকৃতি বিশ্লেষণ করাকে সামষ্টিক পর্যায়ের উৎপাদন বলে।

 মোট দেশজ উৎপাদন হতে মূলধনের ক্ষয়ক্ষতি জনিত ব্যয় বাদ দিলে যা অবশিষ্ট থাকে তাকে নীট দেশজ উৎপাদন বলে।

একটি নির্দিষ্ট সময়ে (সাধারণত এক বছরে) উৎপাদিত পণ্য সামগ্রী ও সেবা কর্মের আর্থিক মূল্যের সমষ্টিকে উৎপাদন পদ্ধতিকে জাতীয় আয় বলে।

উৎপাদন ক্ষমতার চেয়ে কম উৎপাদন করা হলে একক প্রতি উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পায়।