কোন পদার্থ ধনাত্মক আর কোন পদার্থটি ঋণাত্মক আধানে আধিত হবে, সেটা নির্ধারিত হয় কিসের উপর?

ভেক্টরের মান কখনোই ঋণাত্মক হয় না। কারণ ভেক্টরের মান বলতে আমরা পরম মানকে বুঝি আর পরম মান কখনোই ঋণাত্মক হয় না।

যার ওজন আছে এবং জায়গা দখল করে তাকে পদার্থ বলে। খালি চোখে দেখা যায় না এমন সূক্ষ্ম কণা দিয়ে পদার্থ তৈরি।

ধাতু নিষ্কাশনে পাথুরে পদার্থ অপসারণে যে পদার্থ ব্যবহৃত হয় তাকে বিগালক বলে

আমরা জানি, -টাইপ অর্ধ-পরিবাহীতে অতিরিক্ত কিছু ইলেকট্রন থাকে। কিন্ত এই অতিরিক্ত ইলেকট্রন সরবরাহ করে দাতা পরমাণু। এই ইলেকট্রনগুলো মুক্তভাবে চলাচল করতে পারলেও দাতা পরমাণু ইলেকট্রন দান করে ধনাত্মকভাবে আহিত থাকে।...

যে প্রভাবক কোন রাসায়নিক বিক্রিয়ার স্বাভাবিক গতি হ্রাস করে তাকে ঋণাত্মক প্রভাবক বলে।  যেমন: ফসফরিক এসিড (H₃PO₄) হাইড্রোজেন পারঅক্সাইডের (H₂O₂) বিয়োজন হ্রাস করে। এজন্য ফসফরিক এসিড একটি ঋণাত্মক প্রভাবক। আরো কিছু ঋণাত্মক প্রভাবক...

ধনাত্মক চার্জবাহী নিউক্লিয়াসের প্রতি ঋণাত্মক চার্জবাহী ইলেকট্রন এক ধরনের আকর্ষণ বল অনুভব করে।

রেচন পদার্থ ছাড়া ও মূত্রে ইউরোক্রোম নামে এক ধরনের রঞ্জক পদার্থ উপস্থিত থাকে।

আসক্তির উপর ভিত্তি করে আগে থেকেই বলা সম্ভব যে, দুটি পদার্থের ঘর্ষণের ফলে কোনটি ধনাত্মক আর কোনটি ঋণাত্মক আধানে আধিত হবে।

স্লাইড ক্যালিপার্সের চোয়াল দুটি একত্রে মিলালে যদি ভার্নিয়ার স্কেলের শূন্য দাগ প্রধান স্কেলের শূন্য দাগের বামদিকে থাকে তাহলে যান্ত্রিক ত্রুটি ঋণাত্মক হয়।