Answered Oct 28, 2021
পৃথিবীর সমস্ত পদার্থকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে । যথা:কঠিন,তরল ও বায়বীয় ।
বিশ্বের সব পদার্থকে 3 টি ভাগে ভাগ করা যায়
দুই ভাগে। যথা: (১) পরিমাণগত বা নীট পরিবর্তন ও (২) গুণগত বা কাঠামোগত পরিবর্তন।
সনাতন পদ্ধতিতে হিসাবকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়। যথা (১) ব্যক্তিবাচক হিসাব, (২) সম্পত্তিবাচক বা বাস্তব হিসাব ও (৩) নামিক বা আয়–ব্যয় বাচক হিসাব
স্বর্ণসূত্র অনুসারে ডেবিট এবং ক্রেডিট করার জন্য হিসাবকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
জাবেদাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
খতিয়ানকে 2 ভাগে ভাগ করা হয়।
রেওয়ামিলে ভুল কে হিসাববিজ্ঞানে 2 ভাগে ভাগ করা হয়।
প্রাপ্য সমূহকে 2 ভাগে ভাগ করা হয়।
মূলধন জাতীয় আয়-ব্যয় কে প্রকৃতি অনুযায়ী 3 ভাগে ভাগ করা যায়।
যে সকল ভুল রেওয়ামিলে ধরা পড়ে না সে গুলোকে প্রধানত 2 ভাগে ভাগ করা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন