Answered Oct 28, 2021
কবি জসীমউদ্দীনের পল্লিজননী কবিতায় বাঁশবনে বসে কানাকুয়ো পাখি ডাকে।
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০১৬ কবিতায় লাভ করেন- আবু হাসান শাহরিয়ার
পুরুষ ব্যাঙই বর্ষকালে ডাকে ,স্ত্রী আর তা শুনে কাছে আসে।
উত্তর ,মাছরাঙ্গা পাখি ।
কবি জসীমউদ্দীনের পল্লিজননী কবিতায় ছেলের ঘুম না আসার কারণ রোগ-যন্ত্রণা।
কবি জসীমউদ্দীনের পল্লিজননী কবিতায় শিয়রের কাছে নিবু নিবু দীপ ঘুরিয়া ঘুরিয়া জ্বলে।
কবি জসীমউদ্দীনের পল্লিজননী কবিতায় হুতুমের ডাকের চিত্রটি সন্তানের অমঙ্গলের প্রতীক।
কবি জসীমউদ্দীনের নকশি কাঁথার মাঠ নামক কাব্যটি বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
নিরিবিল বোঝাতে কবি কপোতাক্ষ নদ কবিতায় বিরলে শব্দটি ব্যবহার করেছেন।
কপোতাক্ষ নদ কবিতায় কবি মাতৃদুগ্ধ বলে সম্বোধন করেছেন কতোপাক্ষ নদের জলকে।
যদি মাঝের দুটি পাখি কে কেন্দ্র করে অন্য সকল পাখির অবস্থান হয়, তবে মোট পাখি হবে ১০টি। আর যদি পাখি গুলোর অবস্থান আলাদা আলাদা হয় তাহলে হবে ১৬পাখি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন