করোনা প্রোটিন সংক্রমিত হয়ে কোষের কি ক্ষতি করে?

করোনা করোনা ভাইরাসের জন্য মুখে হাত দেয়া যাবে না. কারণ- এতে হাত থেকে মুখে গিয়ে ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে।

আমাদের দেশে করোনা ভাইরাসে পুরুষদের মৃত্যুর হার বেশি।

নিউক্লিয়াসের গঠনের উপর ভিত্তি করে আদি কোষের সাথে প্রকৃত কোষের পার্থক্য করা হয়। বিশেষত নিউক্লীয় ঝিল্লি আছে কি নেই, তার উপর ভিত্তি করে।

করোনা ভাইরাস RNA জিনোমে একটি ৫ মিথাইলেটেড ক্যাপ এবং ৩ পলিয়াডেনাইলেটেড টেইল আছে, এটিই RNA- কে ট্রান্সলেশনের জন্য বাহক কোষের রাইবোজোম এর সাথে সংযুক্ত করে।

করোনাভাইরাসগুলোর একটি উপসেট (বিশেষত বিটাকরোনাভাইরাস সাবগ্রুপ এ-এর  সদস্যদের) হিমাগ্লুটিনিন অ্যাস্টেরেস নামে একটি সংক্ষিপ্ত স্পাইক-জাতীয় পৃষ্ঠ- প্রোটিন রয়েছে।

সকল প্রজাতির করোনাভাইরাসে সাধারণত স্পাইক (এস), এনভেলপ (ই), মেমব্রেন (এম) এবং নিউক্লিওক্যাপসিড (এন) নামক চার ধরনের প্রোটিন দেখা যায়।

করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে সর্বপ্রথম মারা যাওয়া সাংবাদিক হলেন হুমায়ুন কবির খোকন ।

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের যে ডাক্তার মারা যান- ড. মইনুদ্দিন ।

সর্বপ্রথম বাংলাদেশের নাগরিক করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয় সিঙ্গাপুরে ।

প্রোটোপ্লাজম কোষের তথা দেহের সকল মৌলিক জৈবিক কার্যাদি সম্পন্ন করে থাকে।