সকল প্রজাতির করোনা ভাইরাসে কয় ধরনের প্রোটিন দেখা যায়?

বাংলাদেশে ১২০ প্রজাতির সরীসৃপ প্রাণী দেখা যায়।

করোনা করোনা ভাইরাসের জন্য মুখে হাত দেয়া যাবে না. কারণ- এতে হাত থেকে মুখে গিয়ে ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করে।

আমাদের দেশে করোনা ভাইরাসে পুরুষদের মৃত্যুর হার বেশি।

করোনাভাইরাসগুলোর একটি উপসেট (বিশেষত বিটাকরোনাভাইরাস সাবগ্রুপ এ-এর  সদস্যদের) হিমাগ্লুটিনিন অ্যাস্টেরেস নামে একটি সংক্ষিপ্ত স্পাইক-জাতীয় পৃষ্ঠ- প্রোটিন রয়েছে।

২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বরে চীনের উহান শহরে করোনাভাইরাসের একটি প্রজাতির সংক্রামণ দেখা দেয়।

উহানে দেখা দেওয়া ভাইরাস প্রজাতিটি ‘এসএআরএস-সিওভি’ প্রজাতির সাথে ৭০% জিনগত মিল পাওয়া যায়।

করোনা ভাইরাসটির প্রজাতির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:- ২০০৩ সালে ‘এসএআরএস-সিওভি’, ২০০৪ সালে ‘এইচসিওভি এনএল৬৩’, ২০০৫ সালে ‘এইচকেইউ১’, ২০১২ সালে ‘এমইআরএস- সিওভি’ এবং সর্বশেষ ২০১৯ সাল চীনে এসএআরএস-সিওভি-২’ পাওয়া যায়(যা বর্তমানে সাধারণত...

করোনা প্রোটিন সংক্রমিত হয়ে সংক্রমিত হওয়া টিস্যু বিনষ্ট করে।

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের যে ডাক্তার মারা যান- ড. মইনুদ্দিন ।

ব্যবসায় 4 ধরনের নগদ বই দেখা যায়।