Answered Oct 28, 2021
মঙ্গলের বিষুবরেখার ঘূর্ণন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করেই, নির্দিষ্ট করা হয়েছে নির্দিষ্ট করা হয়েছে মঙ্গল মানচিত্রের মূল রেখা, পৃথিবীর মত করেই।
কর্কটক্রান্তি রেখা ও দ্রাঘিমা রেখা একত্রিত হয়েছে----- ঢাকায়।
পৃথিবীর প্রাচীনতম মানচিত্রের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায় ___গাথুর শহরে।
পৃথিবী ও মঙ্গল পরস্পরের সবচেয়ে কাছে এলে পৃথিবীর বুকে স্থাপিত আলোক দূরবিনগুলি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাধা কাটিয়ে মঙ্গল গ্রহের ৩০০ কিলোমিটার (১৯০ মা) বা ততোধিক পরিব্যাপ্ত স্থানগুলিকে পর্যবেক্ষণ করতে পারে।
মানচিত্রে বিভিন্ন স্থানকে নাম দ্বারা চিহ্নিত না করে, ববয়ার এবং Mädler কেবল বিভিন্ন বর্ণ দিয়ে চিহ্নিত করেছিলেন।
নিউক্লিয়াসের গঠনের উপর ভিত্তি করে আদি কোষের সাথে প্রকৃত কোষের পার্থক্য করা হয়। বিশেষত নিউক্লীয় ঝিল্লি আছে কি নেই, তার উপর ভিত্তি করে।
কার্যনীতি, আকার ও ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়।
আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা নির্দেশ করে ১৮০ দ্রাঘিমা রেখা।
আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা প্রশান্ত সাগরের উপর দিয়ে কল্পিত হয়েছে ।
গ্রীক মূল শব্দের (meioun=to lessen) উপর ভিত্তি করে মিয়োসিস কোষ বিভাজনের বানান করা হয় Meiosis অর্থাৎ মিয়োসিস ।
নির্দিষ্ট মাত্রায় ও নির্দিষ্ট রোগে ব্যবহৃত না হলে ঔষধ পরিণত হয় বিষে। তা কেড়ে নিতে পারে একাধিক জীবন।
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ