পৃথিবীর প্রাচীনতম মানচিত্রের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায় কোথায়?

পৃথিবীর প্রাচীনতম বন্দর হলো লোথাল।

পৃথিবীর প্রাচীনতম গ্রন্থ ঋগবেদ।

এশিয়ান জিনসেং পূর্নবয়স্করা ২-৩ সপ্তাহ টানা খেয়ে ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার খেতে পারবেন। আমেরিকান জিনসেং (ginseng) টানা ৮ সপ্তাহ খেয়ে ২ সপ্তাহ বিরতি দিয়ে আবার খেতে পারবেন। যেহেতু এটি...

পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীনতম সভ্যতা হলো মেসোপটেমীয় সভ্যতা ।

পৃথিবীর প্রাচীনতম মানচিত্র পাওয়া যাবে ব্যাবিলনের উত্তরের গাথুর শহরের ধ্বংসাবশেষে।

পৃথিবী ও মঙ্গল পরস্পরের সবচেয়ে কাছে এলে পৃথিবীর বুকে স্থাপিত আলোক দূরবিনগুলি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাধা কাটিয়ে মঙ্গল গ্রহের ৩০০ কিলোমিটার (১৯০ মা) বা ততোধিক পরিব্যাপ্ত স্থানগুলিকে পর্যবেক্ষণ করতে পারে।

মানচিত্রে বিভিন্ন স্থানকে নাম দ্বারা চিহ্নিত না করে, ববয়ার এবং Mädler কেবল বিভিন্ন বর্ণ দিয়ে চিহ্নিত করেছিলেন।

মঙ্গলের বিষুবরেখার ঘূর্ণন বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করেই, নির্দিষ্ট করা হয়েছে নির্দিষ্ট করা হয়েছে মঙ্গল মানচিত্রের মূল রেখা, পৃথিবীর মত করেই।

মেসোপটেমিয়ার এবং ব্যাবিলনীয়রা নীল নদের অববাহিকায় প্রাচীন মিশরীয়রা সুশৃঙ্খল গণিতের প্রাচীনতম নিদর্শন রেখে গেছে।

পর্যন্ত খোঁজ পাওয়াএ সবচেয়ে বড় চুম্বকটি পাওয়া যায় সুইজারল্যান্ডে, নাম ‘লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার’।