সাধারণ যোজক কাকে বলে?

বিশেষণ ও বিশেষ‍্য, বিশেষ‍্য ও বিশেষ‍্য অথবা বিশেষণ ও বিশেষণ পদের মধ‍্যে এই সমাস হয়ে থাকে। যেমন, নীল যে আকাশ = নীলাকাশ।

যে ক্রিয়া দ্বারা অতীত কালে কোনো কাজ হয়েছিল, করেছিল ইত্যাদি বুঝায়, তাকে সাধারণ অতীত কাল বলে। যেমনঃ আমি বাজারে গিয়েছিলাম, মামুন ঢাকায় গিয়েছিল ইত্যাদি।

 যে যোজক দ্বারা একাধিক শব্দ, বাক্য বা বাক্যাংশের মধ্যে বিকল্প বোঝায় তাকে বৈকল্পিক যোজক বলে। যেমন– তুমি বা তোমার বন্ধু যে কেউ এলেই হবে।

যে যোজক দুটি বাক্যের সংযোগ ঘটিয়ে দ্বিতীয়টির সাহায্যে প্রথম বাক্যের বক্তব্যের সংশোধন বা বিরোধ নির্দেশ করে, তাকে বিরোধমূলক যোজক বলে।

যে যোজক এমন দুটি বাক্যের মধ্যে সংযোগ ঘটায়, যার একটি অন্যটির কারণ নির্দেশ করে, তাকে কারণবাচক যোজক বলে।

পরস্পর নির্ভরশীল যে যোজকগুলো একে অন্যের পরিপূরক হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হয় তাদের সাপেক্ষ যোজক বলে। যেমন– যদি টাকা দাও তবে কাজ হবে।

জ্যামিতর সম্পাদ্যে কি অঙ্কন করতে হবে বা উপপাদ্য কি প্রমাণ করতে হবে তা সাধারণভাবে বর্ণনা করাকে সাধারণ নির্বাচন বলে ।

যে ক্রিয়া বর্তমানে সাধারণভাবে ঘটে বা হয়, তাকে সাধারণ বর্তমান কাল বলে। যেমন – আমি স্কুলে যাই।

 দুই বা ততোধিক মৌলিক বা যৌগিক পদার্থকে যে কোন অনুপাতে মিশ্রিত করলে যদি এরূপ একটি পদার্থ পাওয়া যায়, যার মধ্যে উপাদান পদার্থগুলো নিজ নিজ ধর্ম অপরিবর্তিত রেখে পাশাপাশি অবস্থান করতে...

পদ,বর্গ বা বাক্যকে যেসব শব্দ যুক্ত করে,সেগুলোকে যোজক বলে।