Answered Oct 28, 2021
বিশেষণ ও বিশেষ্য, বিশেষ্য ও বিশেষ্য অথবা বিশেষণ ও বিশেষণ পদের মধ্যে এই সমাস হয়ে থাকে। যেমন, নীল যে আকাশ = নীলাকাশ।
দুই বা ততোধিক পদের মিলন বোঝালে, তাকে মিলনার্থক দ্বন্দ্ব সমাস বলে।
ভিন্নধর্মী বিষয়ের মিলন বুঝলে, তাকে বিপরীতার্থক দ্বন্দ্ব সমাস বলে।
যে দ্বন্দ্ব সমাসে ভিন্নার্থক পাদের মিলন না বুঝিয়ে একই ধরনের বিষয় বুঝায়, তাকে সমার্থক দ্বন্দ্ব সমাস বলে।
অনুগামী শব্দের সঙ্গে যে সমাসের মিলন হয়, তাকে অনুচর দ্বন্দ্ব সমাস বলে।
পাল্টা বা বিপরীত শব্দের সাথে যে সমাস হয়, তাকে প্রতিচর দ্বন্দ্ব সমাস বলে।
যে দ্বন্দ্ব সমাসে পূর্বপদের সাথে পরপদের বিরোধ থাকে তাকে বিরোধার্থক দ্বন্দ্ব সমাস বলে।
একাধিক সংখ্যাবাচক শব্দ মিলে যে সমাস হয় তাকে সংখ্যাবাচক দ্বন্দ্ব সমাস বলে।
কর্মধারয় সমাস চার প্রকার। যথাঃ মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস। উপমান কর্মধারয় সমাস। উপমিত কর্মধারয় সমাস। রূপক কর্মধারয় সমাস।
যে ক্রিয়া দ্বারা অতীত কালে কোনো কাজ হয়েছিল, করেছিল ইত্যাদি বুঝায়, তাকে সাধারণ অতীত কাল বলে। যেমনঃ আমি বাজারে গিয়েছিলাম, মামুন ঢাকায় গিয়েছিল ইত্যাদি।
যে যোজক দ্বারা একাধিক শব্দ, বাক্য বা বাক্যাংশকে সংযুক্ত করা যায় তাকে সাধারণ যোজক বলে। যেমন– আমি ও আমার বাবা বাজারে এসেছি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন