Answered Oct 27, 2021
ঠোঁট ও নাকের ছিদ্রের সাহায্যে উচ্চরিত হয – ম ধ্বনি।
স্পর্শ বা উষ্মধ্বনির অন্তরে অর্থাৎ মাঝে আছে বলে (য র ল ব) ধ্বনিগুলোকে অন্তঃস্থ ধ্বনি বলা হয়।
কোন কোন ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় না। তখন ধ্বনিটির উচ্চারণ গাম্ভীর্যহীন ও মৃদু হয়। এরূপ ধ্বনিকে অঘোষ ধ্বনি বলে।
শব্দের মধ্যে দুটি ব্যঞ্জনের পরস্পর পরিবর্তন ঘটলে তাকে ধ্বনি বিপর্যয় বলে।
দুটি স্বরের যোগে গঠিত যৌগিক স্বরকে দ্বিস্বর ধ্বনি বলে। যেমন: ঐ, ঔ, আই, ইউ প্রভৃতি। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় বাংলা ভাষায় ২৫টি দ্বিস্বর চিহ্নিত করেছেন। এদের মধ্যে ঐ এবং ঔ, এই দুটি...
পাঞ্জেরী কবিতায় ঘরে ঘরে ক্রন্দনধ্বনি শোনা যায়।
বাংলা বর্ণমালায় যে দুটি ধ্বনি উচ্চরণে কোন পার্থক্য নেই - ঙ,ং
শিশ ধ্বনি বা উষ্ণ ধ্বনি – ৪টি।
কন্ঠ ধ্বনি বা জিহবামূলীয় ধ্বনি – ৫ টি (ক, খ, গ, ঘ, ঙ)
ওজন ছিদ্রের মান যে এককে প্রকাশ করা হয় - ডাবসন
সরিষা, তুলসী, অর্কিড, কুমড়া ইত্যাদি উদ্ভিদে পতঙ্গের সাহায্যে পরাগায়ন হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন