ল-কে উচ্চারণ করার সময় জিহ্বা সাধারণত তালু বা দন্তমূলে স্পর্শ করে থাকে এবং শ্বাসবায়ু জিহ্বার দুই পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয় , তাই একে বলে পার্শ্বিক ব্যঞ্জন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রতিটি ব্যঞ্জন উচ্চারণ করতে সমপরিমাণ শ্বাসবায়ু লাগে না। কম-বেশি আছে। যে ব্যঞ্জনগুলি উচ্চারণ করতে বেশি পরিমাণ শ্বাসবায়ু লাগে, তাদের মহাপ্রাণ(প্রাণ মানে প্রাণবায়ু) এবং যে ব্যঞ্জনগুলি উচ্চারণ করতে অপেক্ষাকৃত কম শ্বাসবায়ু...
মূর্ধা হল তালুর সবচেয়ে উঁচু অংশ। এটি তালুর পেছনের অংশ এবং কণ্ঠের সামনের অংশ। এখানে স্পর্শ করার জন্য জিহ্বার ডগার অংশটি ব্যবহার করতে হয়। এখানে স্পর্শ করার জন্য জিহ্বার ডগা...
ওষ্ঠ বলতে বোঝায় উপরের ঠোঁট। নিচের ঠোঁটের পোষাকি নাম অধর। অধর ওষ্ঠকে স্পর্শ করে শ্বাসবায়ুকে বাধা দিয়ে যে ব্যঞ্জনগুলি সৃষ্টি করে, তাদের ঔষ্ঠ্য ব্যঞ্জন বলে।
রাষ্ট্রপতি ১.প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিপরিষদ, ২.স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার, ৩.প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টাগণ ( বর্তমান বিলুপ্ত) ৪. প্রধান বিচারপতি, ৫.সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, ৬.প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনারগণ, ৭.মহা...