শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

সাধারণত বাংলায় যেটা বলি পোকা লাগা। এর কারণে হতে পারে। খাদ্যকণা জমে। সেই জায়গাটায় ক্ষয় করে ফেলে। একেই বলা হয় ক্ষয়। অন্য কারণে ক্ষয় হতে পারে। যাদের ঘুমে দাঁত কামড়ানোর অভ্যাস রয়েছে, ব্রুকসিজম রয়েছে, তাদের দাঁতে ক্ষয় হতে পারে। এটা এক ধরনের ক্ষয়। যাদের ব্রাশটা ঠিকমতো হয় না, তাদেরটা ঠিকমতো হতে পারে। দাঁতের ক্ষয়গুলো বেড়ে গেছে। বিভিন্ন কারণে ক্ষয় হতে পারে। এখন ক্ষয় যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সেটা কেন ক্ষয় হচ্ছে খেয়াল করতে হবে।

ডিম, বাদাম, দুধ… কোন কোন খাবারে আপনার দাঁত হবে মজবুত, হাসি হবে সুন্দর? স্বাস্থ্যকর দাঁত তৈরি করতে এবং দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধ করতে আপনার খাদ্যতালিকা থেকে প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিন। চিনিযুক্ত খাবার বা চিনির পরিমাণ বেশি এমন খাবার মুখের মধ্যে একটি অম্লীয় পরিবেশ তৈরি করে এবং দাঁতের ক্ষয় এবং ক্যাভিটি তৈরি করে। দাঁতের যত্ন না নেওয়াঃ নিয়মিত দাঁত না মাজলে এবং মুখ না ধুলে দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা খাবার দাঁতের ক্ষয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই দিনে দু-বার দাঁত ব্রাশ অতি জরুরি। শুকনো মুখঃ মুখের লালা অনেক সময় দাঁত পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। দাঁতের গায়ে জমে থাকা জীবাণু বা খাবার ধুয়ে দিয়ে। তাই যাঁদের মুখে লালা কম তাঁরা এই সমস্যায় বেশি ভোগেন। শারীরিক অসুস্থতাঃ লিভারের সমস্যা থেকে বারবারে যাঁদের বমি হয় তাঁদের দাঁত দ্রুত ক্ষয়ে যায়। একে বলে বুলিমিয়া। খাবার-পানীয় থেকেঃ অতিরিক্ত মশাল বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যায়। কারণ, এই ধরনের খাবার থেকে বেশি অ্যাসিডিটি বা অম্বল হয়। এবং অ্যাসিড দাঁত ক্ষইয়ে দেয় ঝটপট। জীবাণু সংক্রমণঃ দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা জীবাণু দাঁতের ক্ষয়ের বড় কারণ। তাই কিছু খাওয়ার পরেই মুখ ভালো করে ধুয়ে নেবেন।  বহিঃসংযোগ।