শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ডা. মো. রেজাউল আমিন (টিটু) হাড় আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। মজবুত হাড় শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখে, শরীরের অভ্যান্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং পেশিগুলোর ঠিকমতো কাজ করতেও সাহায্য করে। মজবুত হাড় অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগ থেকে শরীর রক্ষা করে। আমাদের শরীরের হাড় কোলাজেন ও ক্যালসিয়ামের সমন্বয়ে গঠিত। ক্যালসিয়াম শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। তাই সুস্থ থাকতে হলে হাড় মজবুত হওয়া খুব জরুরি। শুধু তা-ই নয়, যদি হাড় মজবুত হয়, তা হলে অনেক দিন পর্যন্ত প্রাণবন্ত ও তরুণ থাকা যায়। তবে এসবের জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা প্রয়োজন। খুব অল্প বয়স থেকেই শরীরচর্চা করলে হাড়ের স্বাস্থ্য নিয়ে খুব একটা দুশ্চিন্তা করতে হয় না। এ জন্য যে কোনো ধরনের এক্সারসাইজই উপকারী। হাই ইন্টেন্সিটি বা লো ইন্টেন্সিটি এক্সারসাইজÑ যে কোনোটি করা যায়। ওয়েট ট্রেইনিং করা যেতে পারে। আবার মাসল স্ট্রেন্থেনিং এক্সারসাইজও হাড়ের জন্য উপকারী। এ ছাড়াও নিয়মিত যোগব্যায়ামও করতে পারেন। অ্যারোবিক এক্সারসাইজও উপকারী। অর্থাৎ আপনার কাছে অপশন অনেক। তবে যারা একটু বেশি বয়সে এক্সারসাইজ শুরু করছেন, তাদের উচিত ফিটনেস বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া। তা হলেই জানতে পারবেন কোন ধরনের এক্সারসাইজ শরীরে পক্ষে উপযোগী। শুধু যে ব্যায়ামের মাধ্যমেই হাড়ের যতœ নিতে হবে, তা নয়। যদি রোজ একই ধরনের এক্সারসাইজ করতে একঘেয়ে লাগে, তা হলে যে কোনো ধরনের পছন্দের স্পোর্টসও বেছে নিতে পারেন। সেটা টেনিস হতে পারে, সাঁতার হতে পারে, আবার সাইক্লিংও হতে পারে। আবার যদি নাচ পছন্দ হয়, তা হলে সেটাও উপকারী। আবার কাজের তাড়ায় হাতে খুব একটা সময় নেই হয়তো। তাই প্রতিদিনের ব্যস্ত শিডিউলে শরীরচর্চার কোনো জায়গাই নেই। সারাদিনের ব্যস্ততার মধ্যে সকাল বা বিকালে অন্তত ১৫ মিনিট সময় বের করে নিন। জগিং বা স্কিপিং করতে পারেন এ সময়টুকুতে। আবার খুব জোরে ট্রেডমিলে হাঁটতেও পারেন বা দৌড়ে দৌড়ে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করতে পারেন। তা হলেও শরীরচর্চার অন্যান্য উপকারিতার সঙ্গে হাড় মজবুত থাকবে। বাড়ির কাজ যতটা পারেন নিজে করার চেষ্টা করুন। বাজারের ভারী ব্যাগ নিয়ে ফেরার সময় হেঁটে বাড়ি ফিরুন। কাছেপিঠে যাওয়ার সময় সাইকেল চালানোর বা হাঁটার অভ্যাস করুন। লিফটের বদলে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করুন। সুস্থ শরীরের জন্য মজবুত হাড় খুব জরুরি। নিয়মিত যে কোনো ধরনের এক্সারসাইজ করলেই সেটা সম্ভব হয়। তাই এক্সারসাইজ একদিনও বাদ দেওয়া যাবে না।

ডা. মো. রেজাউল আমিন (টিটু) হাড় আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। মজবুত হাড় শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখে, শরীরের অভ্যান্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং পেশিগুলোর ঠিকমতো কাজ করতেও সাহায্য করে। মজবুত হাড় অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগ থেকে শরীর রক্ষা করে। আমাদের শরীরের হাড় কোলাজেন ও ক্যালসিয়ামের সমন্বয়ে গঠিত। ক্যালসিয়াম শরীরে শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। তাই সুস্থ থাকতে হলে হাড় মজবুত হওয়া খুব জরুরি। শুধু তা-ই নয়, যদি হাড় মজবুত হয়, তা হলে অনেক দিন পর্যন্ত প্রাণবন্ত ও তরুণ থাকা যায়। তবে এসবের জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা প্রয়োজন। খুব অল্প বয়স থেকেই শরীরচর্চা করলে হাড়ের স্বাস্থ্য নিয়ে খুব একটা দুশ্চিন্তা করতে হয় না। এ জন্য যে কোনো ধরনের এক্সারসাইজই উপকারী। হাই ইন্টেন্সিটি বা লো ইন্টেন্সিটি এক্সারসাইজÑ যে কোনোটি করা যায়। ওয়েট ট্রেইনিং করা যেতে পারে। আবার মাসল স্ট্রেন্থেনিং এক্সারসাইজও হাড়ের জন্য উপকারী। এ ছাড়াও নিয়মিত যোগব্যায়ামও করতে পারেন। অ্যারোবিক এক্সারসাইজও উপকারী। অর্থাৎ আপনার কাছে অপশন অনেক। তবে যারা একটু বেশি বয়সে এক্সারসাইজ শুরু করছেন, তাদের উচিত ফিটনেস বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া। তা হলেই জানতে পারবেন কোন ধরনের এক্সারসাইজ শরীরে পক্ষে উপযোগী। শুধু যে ব্যায়ামের মাধ্যমেই হাড়ের যতœ নিতে হবে, তা নয়। যদি রোজ একই ধরনের এক্সারসাইজ করতে একঘেয়ে লাগে, তা হলে যে কোনো ধরনের পছন্দের স্পোর্টসও বেছে নিতে পারেন। সেটা টেনিস হতে পারে, সাঁতার হতে পারে, আবার সাইক্লিংও হতে পারে। আবার যদি নাচ পছন্দ হয়, তা হলে সেটাও উপকারী। আবার কাজের তাড়ায় হাতে খুব একটা সময় নেই হয়তো। তাই প্রতিদিনের ব্যস্ত শিডিউলে শরীরচর্চার কোনো জায়গাই নেই। সারাদিনের ব্যস্ততার মধ্যে সকাল বা বিকালে অন্তত ১৫ মিনিট সময় বের করে নিন। জগিং বা স্কিপিং করতে পারেন এ সময়টুকুতে। আবার খুব জোরে ট্রেডমিলে হাঁটতেও পারেন বা দৌড়ে দৌড়ে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করতে পারেন। তা হলেও শরীরচর্চার অন্যান্য উপকারিতার সঙ্গে হাড় মজবুত থাকবে। বাড়ির কাজ যতটা পারেন নিজে করার চেষ্টা করুন। বাজারের ভারী ব্যাগ নিয়ে ফেরার সময় হেঁটে বাড়ি ফিরুন। কাছেপিঠে যাওয়ার সময় সাইকেল চালানোর বা হাঁটার অভ্যাস করুন। লিফটের বদলে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামা করুন। সুস্থ শরীরের জন্য মজবুত হাড় খুব জরুরি। নিয়মিত যে কোনো ধরনের এক্সারসাইজ করলেই সেটা সম্ভব হয়। তাই এক্সারসাইজ একদিনও বাদ দেওয়া যাবে না।