একটি মেয়ের একাধিক পুরুষ সঙ্গি থাকলে কিংবা অনেক মানুষ দ্বারা ধর্ষিত হলে,,, তার যদি সন্তান হয় DNA পরীক্ষার মাধ্যমে বাবা শনাক্ত সম্ভব?

আপনার স্ত্রীর মাসিক যদি নিয়মিত হয়ে থাকে তাহলে মাসিক শেষ হওয়ার ১৩ -১৪ তম দিনে মিলন করেন ৷ তাহলে আল্লাহ চায় তো ছেলে সন্তান জন্ম দিতে পারবেন ৷ বিস্তারিত দেখতে...

মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে  দিনটিই হলো  প্রথম নিরাপদ দিন। . মাসিক শুরুর পর ১ম দিন থেকে ৭ম দিন পর্যন্ত বা মাসিক শুরু হওয়ার পর প্রথম ৭ দিন আর পরবর্তী মাসিক  শুরুর আগের ৭ দিন...

এটা বলা মুসকিল । এর জন্য DNA টেস্ট করতে  হবে । তাহলে জানা যাবে । 

সন্তান না নেওয়ার জন্য ক্রমাগত  ভাবে ইমারজেন্সি পিল কে ব্যাবহার করা যাবে না। ফেমিকন/ফেমিপিল সেবন করা যেতে  পারে এতে ভবিষ্যৎ  এ সন্তান জন্মদানে কোনো নীতিবাচক  প্রভাব ফেলবে না।  পিল সেবনের নিয়ম  সহ বিস্তারিত জানতে  এখানে....  ক্লিক করুন। 

বেশী স্বপ্নদোষ হলে সমস্যা।শরীর খারাপ হয়ে যাই। মাসে২-৩ বার স্বপ্নদোষ হলে কোনো সমস্যা নাই। আর স্বপ্নদোষ হয় না যদি সেক্স করে বা হস্তমৈথন করে। অতিরিক্ত হস্তমৈথন স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।

যদি মিলন করে আর মিলনের পর মাসিক বন্ধ থাকলে প্রেগন্যান্ট হতে পারে। যেহেতু ৬ দিন অতিবাহিত হলো তাহলে অপেক্ষা করুন আরো ২ সপ্তাহ পর্যন্ত। এর মধ্যেই মাসিক না হলে প্রেগন্যান্সি...

কোনো টেষ্টেই প্রমাণিত হবে না যে কত জনের সাথে মিলিত হয়েছে। 

কোনো নারীর বিবাহ থাকলে সে অন্য  কোনো পুরুষকে বিবাহ করতে পারবে না তার স্বামীকে তালাক না দিলে। যদি এমন হয় যে কোনো নারী স্বামীর ঘর সংসার করছে এমতাবস্থায় গোপনে বা স্বামীকে তালাক না দিয়ে অন্য পুরুষের সাথে নিকাহ করে তাহলে ইসলামের দৃষ্টিতে দ্বিতীয় বিবাহটি বিবাহ বলে বিবেচিত নয়। দ্বিতীয় নামধারী  স্বামীর সাথে স্বামী-স্ত্রী সুলভ আচরণ করলে/ মেলামেশা করলে তা যিনা করা হবে।  আপনার প্রশ্নের সহজ উত্তর " জায়েজ নেই" ,   যিনাকারীর শাস্তি -------- “ব্যভিচারী ও ব্যভিচারিণী উভয়কে এক’শ ঘা করে...

এত দীর্ঘ মেয়াদী কোন ওষুধ বা চিকিৎসা নেই|৩ মাস মেয়াদে সোমাজেক্ট ইনজেকশন গ্রহণ করতে পারেন|এটি প্রতি তিন মাস পর পর নেওয়া যেতে পারে|এই ইনজেকশন নিকটস্থ SMC Blue Star কেন্দ্রে পাওয়া...

হ্যাঁ একবার সহবাসেই সন্তান জন্ম দেওয়া সম্ভব।