নম্বরপ্লেট প্রদানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ’র নিয়ম অনুসারে মোট ১৯টি ক্যাটাগরি আছে। এর মধ্যে একটি ক্যাটাগরি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গাড়ি, বাকি ১৮টি ক্যাটাগরি হচ্ছে জনসাধারণের গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।  

 

ক : প্রাইভেটকার, ৮০০ সিসি’র প্রাইভেট কারের নম্বরপ্লেটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে ব্যাঞ্জন বর্ণের প্রথম বর্ণ ‘ক’।

 

খ : প্রাইভেটকার, যেসব প্রাইভেট কার ১০০০-১৩০০ সিসি’র হয়ে থাকে সেগুলোর নম্বরপ্লেটে ‘খ’ লেখা থাকে।

 

গ : প্রাইভেটকার, ১৫০০-১৮০০ সিসি’র যেসব প্রাইভেটকার রয়েছে সেগুলোর নম্বরপ্লেটে খেয়াল করলে দেখা যাবে ‘গ’ বর্ণ দেয়া আছে।

 

ঘ : জিপগাড়ি, জিপগাড়ির ক্যাটাগরি নির্ধারণের জন্য ‘ঘ’ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

 

চ : মাইক্রোবাসের নম্বর প্লেটে ব্যবহার করা হয় বাংলা বর্ণমালার ৫ম বর্ণ ‘চ’।

 

ছ : ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাস যেগুলো সেগুলোর নম্বর প্লেটে থাকে ‘ছ’। লেগুনার জন্যও এই বর্ণটি নির্ধারিত।

 

জ : মিনিবাসের ক্যাটাগরি বুঝানোর জন্য নম্বর প্লেটে ‘জ’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

 

ঝ : বড় বাস বা কোস্টার বাসের ক্যাটাগরি বুঝাতে ব্যবহার করা হয় ‘ঝ’।

 

ট : এটি বড় ট্রাকের নম্বর প্লেট।

 

ঠ : নম্বর প্লেটটি কোনো ডাবল কেবিন পিক-আপ এর নম্বর প্লেট। ।

 

ড : মাঝারি ট্রাকের নম্বর প্লেটে ‘ড’ বর্ণটি থাকে।

 

ন : কোন গাড়ি যদি ছোট পিক আপ ক্যাটাগরির হয়ে থাকে তাহলে নম্বর প্লেটে ‘ন’ ব্যবহার করে ক্যাটাগরি নির্দিষ্ট করা হয়ে থাকে।

 

প : টাক্সি ক্যাবের জন্য নির্ধারিত ক্যাটাগরি হচ্ছে ‘প’ ক্যাটাগরি।  

 

ভ : ২০০০+ সিসি প্রাইভেটকার বুঝানোর জন্য এইসব গাড়ির নম্বর প্লেট।

 

ম : পণ্য পরিবহন এবং ডেলিভারির জন্য ব্যবহৃত পিক-আপ বুঝানোর জন্য।

 

দ : প্রাইভেট বা নিজস্ব পরিবহনের জন্য যেসব প্রাইভেট সিএনজি চলাচল করে থাকে সেগুলোর নম্বর প্লেটে ‘দ’ ব্যবহার করে বুঝান হয় এইটি প্রাইভেট সিএনজি।

 

থ : ভাড়ায় চলিত সিএনজির ক্ষেত্রে ‘দ’ এর বদলে ‘থ’ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

 

হ : যদি কোনো মোটরবাইক ৮০-১২৫ সিসি’র হয়ে থাকে তাহলে সেই বাইকের নম্বরপ্লেটে ‘হ’ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।

 

ল : যদি কোনও মোটরবাইক ১৩৫-২০০ সিসি’র হয়ে থাকে তাহলে সেই বাইকের নম্বরপ্লেটে ‘ল’ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।

 

ই : ভটভটি টাইপের ট্রাকের নম্বরপ্লেট।


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে